পারিবারিক আয় ও ব্যয় কাকে বলে – পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব 2024

আপনি কি পারিবারিক আয় ও ব্যয় কাকে বলে তা জানতে চাচ্ছেন? বর্তমান সময়ে এসে বলতে গেলে প্রায় প্রতিটা পরিবারেই মাসিক হিসেবে পারিবারিক আয় ও ব্যয় হয়ে থাকে। আপনাদের অনেকে পরিবারের সদস্যরা রয়েছেন যারা প্রতি মাসের পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব করতে চায় কিন্তু কিভাবে একটি সুস্পষ্ট পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব করবেন সেই সম্পর্কে হয়তো অবগত নন।

মূলত সেসব পরিবারের কথা চিন্তা ভাবনা করেই আমরা আজকের এই আর্টিকেলটিতে পারিবারিক আয় ও ব্যয় সম্পর্কে এবং আপনার পরিবারের জন্য প্রতি মাসের পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব কিভাবে তৈরি করবেন সেই সম্পর্কেও বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

তো আপনি যদি সেসব পরিবারের সদস্য হয়ে এগুলো বিষয়ে জানতে চান তাহলে আমাদের আজেকের আর্টিকেলটি মনযোগ সহকাড়ে পড়ুন। আমাদের পারিবারিক জীবনের চলার পথে কোন বিষয়টি কখন কাজে আসবে এইটা আসলে কেউ বলতে বলতে পারবে না। তবে আমি আজকে যেই বিষয়টি নিয়ে তুলে ধরেছি আশা করছি আপনারা এগুলি বিষয়ে জেনে পারিবারিক জীবনে অনেক কাজে আসবে।

উপস্থাপনা – পারিবারিক আয় ও ব্যয়

পরিবার হচ্ছে মূলত একটি সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এমন কোন পরিবার নেই যেখানে আয় ও ব্যয় ঘটে না। পরিবার আছে মানে আপনাকে বুঝতে হবে সেখানে আয় ও ব্যয় রয়েছে। আপনি যদি পরিবারের আয় ও ব্যয় সঠিকভাবে পরিচালনা না করেন তাহলে আপনার পরিবার এক সময়ে গিয়ে আর্থিক সংকটে পড়বে।

পরিবারের আর্থিক উন্নতির ক্ষেত্রে পরিবারে আয় ও ব্যয় সম্পর্কে সঠিক্তা জেনে রাখাটা খুবই জরুরী শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলে পারিবারিক আয় ও ব্যয় কাকে বলে ও পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব সহজ ভাবে বুঝিয়ে দেয়া হবে। এবং পাশাপাশি অন্যান্য পরিবারের সদস্যদেরও এ বিষয়ে জানাতে পারবেন।

তাই আমার মনে হয় এই বিষয়ে অবহেলা না করাই উচিত। এই পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে এগুলো বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া। তাহলে চলুন, আর বেশি কথা না বাড়িয়ে প্রথমে পারিবারিক আয় কাকে বলে সেই সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনে নেওয়া যাক।

পারিবারিক আয় কাকে বলে

আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে পারিবারিক আয় কি বা পারিবারিক আয় বলতে কি বোঝায়? সধারনত পরিবারে আয় করাকেই পারিবারিক আয় বলা হয়। যদি পরিবারের সদস্যরা আয় করে তাহলে তার আয়ের হিসাব মোতাবেক পারিবারিক আয় হিসাব করা হবে। অপরদিকে পরিবারের প্রতিটা সদস্য যদি আয় করে থাকে তাহলে পরিবারের সকলের মোট আয়ের টাকাকে পরিবারে আয় হিসেবে ধরা হবে।

মোটকথা যদি একেবারে সহজ ভাষায় বলি তাহলে একটি পরিবারের সকল ধরণের আয়কে পারিবারিক আয় বলা হয়। আশা করছি পারিবারিক আয় কাকে বলে তা এতক্ষণে জানতে পেরেছেন। এবার চলুন পারিবারিক ব্যয় কাকে বলে সেটা জেনে নেওয়া যাক।

পারিবারিক ব্যয় কাকে বলে

পারিবারিক আয় নিয়ে তো উপরের অংশ থেকে জানলেন। এবার পারিবারিক ব্যয় সম্পর্কে জেনে নেব। সাধারনত একটি পরিবার বহনের সমস্ত খরচ কে পারিবারিক ব্যয় বলা হয়। আমাদের সমাজে একটি পরিবার প্রতিষ্ঠা করার জন্য যেমন পরিবারে আয় থাকে ঠিক তেমনি পারিবারিক ব্যয় ও কিন্তু থাকে।

একটি ছোট পরিবার চালাতে গেলেও কিন্তু প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়ে থাকে। তাই একটি পরিবার স্বাভাবিকভাবে প্রতিষ্ঠা করতে বা চালাতে হলে পারিবারিক ব্যয় অপরিসীম। মূলত একটি পরিবারে যতগুলো আর্থিক খরচ হয় এগুলো খরচকেই পারিবারিক ব্যয় বলা হয়ে থাকে। আশা করছি এই অংশটুকু পড়ে পারিবারিক ব্যয় কি সে সম্পর্কে ক্লিয়ার ধারণা পেয়েছেন।

পারিবারিক আয়ের উৎস কি কি

আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করে করেন বা জানতে চান যে পারিবারিক আয়ের উৎস কি কি হতে পারে। তাই আমরা আর্টিকেল এই অংশে এ বিষয়ে আওকপাত করেছি।। একটি পরিবারে সাধারনত মোট ২ ভাবে আয় করতে পারে। প্রথমটি পরিবারে প্রধান আয়ের উৎস এবং দ্বিতীয়টি অতিরিক্ত ভাবে আয়ের উৎস থাকতে পারে।

পারিবারিক আয়

  • প্রধান আয়ের উৎস – একটি পরিবারের প্রধান আয়ের উৎস হিসেবে প্রধান কাজ করে চাকরি, ভূমি, ব্যবসা ইত্যাদি হয়ে থাকে।
  • অতিরিক্ত আয়ের উৎস – একটি পরিবারের অতিরিক্ত আয়ের উৎস হচ্ছে পার্ট টাইম বিভিন্ন কাজ ও বিভিন্ন ভাবে স্বল্প মেয়াদি কোন কাজের মাধ্যম থেকে পরিবারে আয় বৃদ্ধি করা।

একটি পরিবারে কয়েকটি আয়ের উৎস থাকতে পারে, যেগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো –

  • চাকরিঃ একটি পরিবারের প্রধান আয়ের উৎস হচ্ছে চাকরী। এখানে চাকরি বলতে সরকারি কিংবা বেসরকারি অথবা যে কোনো কোম্পানির বা প্রতিষ্ঠানের চাকরি ধরা হয়।
  • ব্যবসাঃ একটি পরিবারের আরেকটি প্রধান আয়ের উৎস হচ্ছে ব্যবসা। এখানে ব্যবসা বলতে নিজের যেকোন পন্যের উপর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দাড় করে বা নিজস্ব ব্যবসা থেকে আয় করা।
  • ভুমি আয়ঃ পরিবারের আরও একটি আয়ের উৎস হচ্ছে ভূমি। এখানে ভূমি বলতে নিজের জমি থেকে ফসল উৎপাদন করা, নিজের জমিতে খাজনা দেওয়া ইত্যাদি।
  • অতিরিক্ত আয়ঃ পরিবারে মূল আয়ের সাথে জড়িত অন্যান্য আয়গুলোকে অতিরিক্ত আয় হিসেবে বিবেচিত করা হয় যেমন বাড়ি ভাড়া, পেনশন ইত্যাদি।

সাধারনত উপরের উল্লিখিত আয়গুলোকে পারিবারিক আয়ের উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আশা করছি এই অংশটুকু পড়ে আপনারা এতক্ষণে পারিবারিক আয়ের উৎস কি কি বা একটি পরিবারে কি কি আয়ের উৎস হতে পারে সে সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। এবার আমরা জানবো যে পারিবারিক আয় ও ব্যয় বলতে কি বোঝায় সেই সম্পর্কে।

পারিবারিক আয় ও ব্যয় বলতে কি বুঝ

পারিবারিক আয় হচ্ছে একটি পরিবারে আর্থিক ইনকাম। এবং পারিবারিক ব্যয় হচ্ছে পরিবার নিয়ে বস বাস করার ফলে যে ব্যয় বা খরচ করা হয় তাকে পারিবারিক ব্যয় বলা হয়। প্রতিটা পরিবারের ক্ষেত্রে নানান প্রকারের ব্যায় এর মাধ্যম রয়েছে যেগুলো মূলত আমরা পারিবারিক একটি নির্ধারিত বাজেট তৈরি করে বিস্তারিত দেখতে ও বুঝতে পারবো।

পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব

আমাদের মাঝে এমন অনেক পরিবার রয়েছেন যারা নিজের পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব সম্পর্কে গুগলের কাছে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান। কেননা এখনকার সময়ে একটি পরিবারে আয় ও ব্যায়ের হিসাব রাখাটা খুবই জরুরি হয়তে উঠেছে। প্রতি মাসে আপনি কত টাকা আয় বা ইনকাম করেছেন আর কত টাকা ব্যয় বা খরচ করেছেন তার একটা নির্দিষ্ট হিসাব অনুযায়ী পরিবার পরিচালনা করতে হবে।

পারিবারিক আয় ও ব্যয় কাকে বলে

তবে এ নিয়ে আপনাকে আর কোন টেনশন বা চিন্তা করার কিছু নেই। কেননা আমরা পোষ্টের এই পাঠে পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য প্রদান করব যার মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হতে পারবেন বলে আশাবাদী। তাহলে চলুন, আর কথা না বাড়িয়ে তালিকাবদ্ধভাবে জেনে নেওয়া যাক।

আরো পড়ুন 👇

আমরা যারা ব্যবসায়ীরা রয়েছি তারা তাদের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন হিসাব-নিকাশ করে রাখি। তো ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের মতোই আপনাকে আপনার পরিবারের জন্য আয় ও ব্যায়ের হিসাব করে রাখতে হবে। পরিবারে আয় ব্যায়ের হিসাবের বেশ কয়েকটি প্রয়োজনীয়তা রয়েছে যেগুলো আমাদের জেনে নিতে হবে। পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব নিম্নরূপ –

১. প্রতিদিনের হিসাব

প্রথমত পরিবারে প্রতিদিনের ইনকাম ও খরচের পরিমান টা হিসাব বহিতে তুলে রাখতে হবে। আপনি যদি প্রতিদিনের হিসাব তুলে রাখেন তাহলে আপনার পরিবারের সঠিক খরচ সম্পর্কে একটি ক্লিয়ার ধারণা পেয়ে যাবেন।

২. পরিবার ব্যবস্থাপনা

আপনি যদি পরিবারের আয় ও ব্যায়ের সঠিক ভাবে হিসাব না রাখেন, তাহলে আপনার পরিবার যেকোন সময়ে আর্থিক সংকটে পড়তে পারে। তাই এক্ষেত্রে আপনাকে পরিবারের আর্থিক আয় ও ব্যয়ের ভালো মতো ব্যবস্থাপনা করতে হবে। প্রতি মাসের ইনকামের তুলনায় খরচের পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে আপনি অন্য কোনো খাত থেকে সহজেই ব্যায়ের পরিমান কমিয়ে আনতে পারবেন।

৩. আর্থিক উন্নতি

আপনি যদি পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব করে রাখেন তাহলে দেখবেন দিনের পর দিন পারিবারিক আর্থিক উন্নতি ঘটতে থাকবে।

৪. সম্পদের বন্টণ

আবার আপনি যদি সঠিকভাবে আপনার পরিবারের আয়ের ও ব্যায়ের হিসাব করে রাখেন তাহলে পরিবারে সকল সদস্যদের মাঝে সম্পদ খুব সহজেই সঠিকভাবে বন্টন করা যায়।

৫. পারিবারিক কলহ দূর

পরিবারের সদস্যদের মাঝে অনেকসময় কলহ হতে দেখা দেয়। এর একমাত্র সমাধান হচ্ছে পরিবারের আয় ও ব্যয় এর সঠিক হিসাব রাখা। তাই পারিবারিক কলহ দূর করতে পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব রাখাটা অনেক বেশি জরুরী।

পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব নিয়ে পরিশেষে আপনাকে একটা উপদেশ দেব সেটা হচ্ছে, আপনি যদি আপনার পরিবারকে সঠিক ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে চান তাহলে অবশ্যই পারিবারিক ইনকাম ও খরচের তালিকা বা হিসাব করে রাখবেন। হোক সেটা ৭ দিনের, ৩০ দিনের, ৬০ দিনের কিংবা সারা বছর ধরে। তাহলে দেখবেন আপনার পরিবার খুব সহজেই পর্যায়ক্রমিকভাবে পরিচালনা হয়ে যাচ্ছে।

আমি লেখক হিসেবে নিজেও প্রতি মাসের পারিবারিক ইনকাম ও খরচের হিসাব টুকে রাখি। এতে করে মাস শেষে আয় ও ব্যয় নিয়ে ক্লিয়ার ধারণা পেয়ে যায়। আর আল্লাহর রহমতে আমার পরিবার অনেক ভালোভাবে পরিচলনা করতে পারছি। আশা করছি একটা পরিবার সঠিকভাবে পরিচালনা করতে হলে পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব রাখাটা কতটা জরুরি তা আপনারা আপনারা এতক্ষণে বুঝতেই পারছেন।

পারিবারিক ব্যয়ের খাত কি কি

আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে পারিবারিক ব্যয়ের খাত কি কি বা একটি পরিবারে কি কি খাতে টাকা খরচ হতে পারে। তাই আমরা পোষ্টের এই পাঠে পারিবারিক ব্যয়ের খাত সম্পর্কে আপনাকে একটি ক্লিয়ার ধারণা জানিয়ে দেব। তাহলে চলুন আর অতিরিক্ত কথা না বাড়িয়ে পারিবারিক ব্যয়ের খাত:
সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

  • খাদ্য: পরিবারের প্রতিটা সদস্যের জন্য খাবার, পানীয়, রান্নার বিভিন্ন উপকরণের খরচ ইত্যাদি।
  • বাসস্থান: বাসা ভাড়া, বিদ্যুৎ বিল, ইন্টারনেট বিল পানির বিল, গ্যাস এর বিলের খরচ ইত্যাদি।
  • পোশাক: পরিবারের প্রতিটা সদস্যের পোশাক, কসমেটিকস, জুতা, প্রসাধনীর খরচ ইত্যাদি।
  • শিক্ষা: স্কুল-কলেজ এর খরচ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি, বই, টিউশন বাবদ খরচ ইত্যাদি।
  • স্বাস্থ্য: স্বাস্থ্য বলতে চিকিৎসা এবং ওষুধ এর খরচ।
  • পরিবহন: বাস, ট্রেন, রিকশা, মোটরসাইকেল, অন্যান্য যানবাহন বাবদ খরচ ইত্যাদি।
  • বিনোদন: ঘোরাফেরা, খেলাধুলা, সিনেমা, ভ্রমণ বাবদ খরচ ইত্যাদি।
  • অন্যান্য: সামাজিক অনুষ্ঠান, ধর্মীয় অনুষ্ঠান, ঋণ পরিশোধ বাবদ খরচ ইত্যাদি।

একটি পরিবারের পারিবারিক ব্যয়ের খাত বলতে মূলত উপরের উল্লিখিত বিষয়সমূহকেই বোঝানো হয়। আশা করছি আপনি আপনার কাংখিত প্রশ্নের উত্তরটি জানতে পেরেছেন।

পারিবারিক আয় ও ব্যয় সম্পর্কে লেখকের মতামত

পরিশেষে বলা যায় যে একটি পরিবারের সুখ-শান্তি বজায় রাখার জন্য পারিবারিক আয় ও ব্যয়ের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই বিষয়ে আমাদের প্রতিটা পরিবারের সকল সদস্যের বিশেষ সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে। তাহলেই দেখবেন আপনার পরিবারে আয় ও ব্যয় উভয়ই ভারসাম্যতা বজায় থাকবে।

কেননা পরিবারের মধ্যে ইনকামের চেয়ে খরচ বেশি হয়ে গেলে ঘাটতি দেখা যাবে। এমনকি অনেক সময় ঋণের বোঝা হতে পারে। এর ফলে আমদের জীবন যাত্রার মান খারাপের দিকে সম্মুক্ষীণ হতে পারে। এজন্য পরিবারের সদস্যের সাথে পারিবারিক আয় ব্যয়ের হিসাব সম্পর্কে আলোচনা করা উচিত।

পারিবারিক আয় ও ব্যয় সম্পর্কিত আজকের এই পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আর যদি কোন প্রশ্ন কিংবা মতামত থেকে থাকে, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করুন। আমরা আপনার মতামতের উত্তর দেওয়ার যথাযথভাবে চেষ্টা করবো। এতক্ষন ধরে কাটিং টু ব্লগের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

পোষ্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

Leave a Comment