ত্রিফলা খাওয়ার সঠিক সময় – ত্রিফলা কতদিন খাওয়া যায়

ত্রিফলা খুবই চমৎকার ভেষজের একটি মিশ্রণ। তো আপনি কি ত্রিফলা খাওয়ার সঠিক সময় ও ত্রিফলা কতদিন খাওয়া যায় সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই ত্রিফলা নিয়ে বিস্তারিতভাবে ও সঠিক তথ্য পেতে সঠিক জায়গাতেই এসেছেন। কেননা আজকের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেজুড়ে আমরা ত্রিফলা খাওয়ার সঠিক সময় নিয়ে আলোচনা করার পাশাপশি এই বিষয়ে আরও প্রয়োজনীয় তথ্য আলোচনা করবো।

ত্রিফলা আমাদের দেহের বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটি দেহের নানানরকম কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ত্রিফলা দেহের বিষাক্ত পদার্থ বের করে এবং তার সাথে রক্ত পরিষ্কার করে। এছাড়াও এটি ব্যবহারে দেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে শক্তিশালী করে তোলে।

ত্রিফলা কি

ত্রিফলা মানে হচ্ছে তিনটি ফলের সমাহার বা সংমিশ্রণ। আমলকি, হরিতকি এবং বহেড়া এই তিনটি ফলের মিশ্রণে ত্রিফলা তৈরি হয়ে থাকে। মূলত আদিমকাল থেকে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্রে হাজার বছর ধরে এই ত্রিফলা ব্যবহার করা হয়ে আসছে। আর এই তিনটি ফলেরই তাদের নিজস্ব স্বাস্থ্য গুণাগুণ রয়েছে।

কিন্তু এগুলো ফলের মিশ্রণে যখন একটি চূর্ণ তৈরি করা হয় তখন এর স্বাস্থ্য তার উপকারিতা বহুগুণে বেড়ে যায়। আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরণের সমস্যা দূর করতে ত্রিফলার জুড়ি নেই। আর একে ত্রিফলা বলার কারণ হচ্ছে তিনটি ফল দিয়ে একটি আয়ুর্বেদিক মিশ্রণটি তৈরি করা হয়।

ত্রিফলা চূর্ণতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মত উপকারী উপাদান রয়েছে। যা আমাদের নানানরকম রোগ নিরাময় করতে পারে। যেমন যাদের অতিরিক্ত মেদ রয়েছে এবং যারা ডায়াবেটিস রোগে ভুগছেন তাদের জন্য জাদুর মত কাজ করে।

ত্রিফলা খাওয়ার সঠিক সময়

ত্রিফলা হচ্ছে মূলত এমন এক উপকারী ভেষজ উপাদান যা আমাদের দেহের বিভিন্ন জটিল রোগ থেকে মুক্ত রাখতে সহায়তা করে থাকে। তাই আপনাকে ত্রিফলা খাওয়ার সঠিক সময় জানতে হবে। এই ত্রিফলা খাওয়ার খেলে যেসময় আপনারা বেশি উপকারিতা পাবেন সেই সঠিক সময়টা সম্পর্কে জেনে নেওয়াটা অত্যান্ত জরুরী। মূলত ত্রিফলা রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে সেই পানি খাওয়াটা সবচেয়ে উত্তম।

📌আরো পড়ুন 👇

অথবা আমরা অনেকেই ত্রিফলা চূর্ণ খেতে পছন্দ করি, তো তাদের ক্ষেত্রে সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে সামান্য কুসুম গরম পানি নিবেন এরপর পানির সাথে ত্রিফলা চূর্ণ হাফ চা চামচ ভালোভাবে মিশিয়ে খাবেন। তাহলে দেখবেন আপনি অনেক উপকারিতা পাবেন। তো আশা করছি আপনারা এতক্ষণে ত্রিফলা খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে জেনে গেছেন। এবার চলুন, ত্রিফলা কতদিন খাওয়া যায় তা জেনে নেই।

ত্রিফলা কতদিন খাওয়া যায়

আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যারা ত্রিফলা চূর্ণ প্রায় বলতে গেলে প্রতিদিনই খেয়ে থাকেন। তবে আমাদের সকলের একটা বিষয় মনে রাখা উচিত যে কোন কিছুই একনাগারে বা খুব বেশি দিন ধরে খাওয়া উচিত নয়। একনাগারে খাওয়ার ফলে উপকারের বিপরীতে একসময় আপনার ক্ষতির কারণ হতে পারে।

তাই খাওয়ার মাঝে অবশ্যই বিরতি বিষয়টি রাখতে হবে। আপনি নিয়মিত ত্রিফলা খেতে থাকলে আপনার দেহে অপকারিতা দেখা দিতে পারে তাই আপনি যদি একটানা ১ মাস ত্রিফলা নিয়মিত খান, তাহলে পরের ১ মাস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

তা নাহলে ত্রিফলার উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি লক্ষ্য করবেন। যদিও এটি একটি প্রাকৃতিক উপাদান, তাই এর বিশেষ অপচয় বা দুষ্প্রভাব নেই। তবে, আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসায় নিয়মিত ওষধ গ্রহণ করে থাকেন, তাহলে আপনাকে প্রথমে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে হবে।

ত্রিফলা খাওয়ার উপকারিতা

ত্রিফলা আমলকি, হরিতকি ও বহেড়া এই তিনটি ফলের নিজের নিজের স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে। কিন্তু এই তিনটি ফলের সংমিশ্রণে যখন ত্রিফলা চূর্ণ তৈরি করা হয় তখন তার উপকারিতা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। নিচে ত্রিফলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

ত্রিফলা খাওয়ার সঠিক সময়

পেটের সমস্যা সমাধান করে

বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত যে নিয়মিত ত্রিফলা খেলে এটি আমাদের দেহের বিভিন্ন (পেট ফেঁপে ওঠা, ফুলে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, ইত্যাদি) সমস্যার সমাধান হিসেবে কাজ করে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে

ত্রিফলা খেলে দেহের রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে দেয় না এর পাশাপাশি গ্লুকোজ জমে যাওয়া থেকে রক্ষা করে ফলে ডায়াবেটিস রোগ থেকে মুক্তি দেয়।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে

ত্রিফলা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীর থেকে অতিরিক্ত চর্বি অপসারণ করে যার ফলে দেহের কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করে

ত্রিফলা নিয়মিত খেলে আমাদের দেহে ক্যান্সার সেলগুলো জন্ম নিতে পারে না। আর যদি কোন কারণবশত দেহে ক্যান্সারের কোষ জন্ম নেই তাহলে এটি খেলে তাদের বৃদ্ধি আটকাতে ঘাতক হিসেবে কাজ করবে।

কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে

এতে বিদ্যমান আয়ুর্বেদিক মিশ্রণ থাকার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো জটিল রোগ থেকে মুক্তি দেয়।

ত্রিফলার পানির উপকারিতা

  • ত্রিফলা ভেজানো পানি নিয়মিত খেলে দাঁতের হলদে ছাপ দূর হয়ে যায়।
  • ত্রিফলার পানি মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে কার্যকারী।
  • ত্রিফলার পানি নিয়মমিত খেলে আমাদের দেহে মেটাবলিজমের হার ঠিক থাকে। যার ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণ এ থাকে।

খালি পেটে ত্রিফলা খাওয়ার উপকারিতা

ত্রিফলা আয়ুর্বেদীও প্রসিদ্ধ হিসেবে পরিচিত ভেষজটি তিনটি ফলের মিশ্রণ তৈরি করা হয়। যা আমাদের দেহের জন্য ভীষণ উপকারী হিসেবে প্রমাণিত রয়েছে। আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন খালি পেটে ত্রিফলা খেলে কি উপকার পাওয়া যায়? আসুন এবার সেই বিষয়ে ধারণা নেওয়া যাক।

আপনি যদি প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ত্রিফলা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ঘুম থেকে উঠার পর সেই পানির রস খালি পেটেই খেয়ে ফেলেন তাহলে আপনার দেহের কম বেশি সকল ধরনের অসুখ থেকে নিজেকে দূরে রাখতে পারবেন। সুস্বাস্থ্য গঠন এর জন্য ত্রিফলার কোন বিকল্প নেই।

এছাড়াও ত্রিফলার রস প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পান করলে আমাদের দেহের রক্তের ভেতর যে টক্সিন নামক দূষিত পদার্থ বিদ্যমান রয়েছে সেগুলো বের হয়ে যায় যার ফলে ত্বক  মসৃণ সুন্দর ও উজ্জ্বল দেখায়।তবে লখালি পেটে খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতেও সহাউয়তা করে থাকে।

আবার এমনকি ক্যান্সারের মতো ক্ষতিকারক রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। তো আশা করছি এই অংশ থেকে আপনারা ত্রিফলা খাওয়ার উপকারিতাগুলো জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, ত্রিফলা খাওয়ার সঠিক নিয়ম বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

ত্রিফলা খাওয়ার নিয়ম

ত্রিফলার যে ঔষধি গুণ রয়েছে সেই গুণগুলো আপনি খাওয়ার সঠিক নিয়ম না জানার ফলে পরিপূর্ণভাবে পাচ্ছেন না। তাই ত্রিফলা খাওয়ার আগে আমাদের কিভাবে খেতে হয় সেই সম্পর্কে সঠিক ধারনা রাখতে হবে। তবেই আপনি এর ঔষধি গুণাগুন ও এর উপকারিতা পরিপূর্ণভাবে পাবেন।

ত্রিফলা খাওয়ার সঠিক নিয়ম নিম্নে উল্লেখ করে দেয়া হলঃ

  • মাত্রার পরিমাণ: আপনি যদি সঠিকভাবে স্বাস্থ্যকর ফলাফল পেতে চান তাহলে আপনাকে প্রতিদিন এক চা-চামচ ত্রিফলা চূর্ণ খেতে হবে।
  • খাওয়ার সময়: সর্বোপরি সকালে খালি পেটে খেতে হয়। তবে ত্রিফলা খাওয়ার পরে বা আগে অন্য কোন খাবার খাওয়া উচিত নয়। অন্তত ১ ঘন্টা অন্য কোন খাবার খাবেন না। তাহলে বেশি উপকার পাবেন।
  • সংলগ্ন খাবার: ত্রিফলা চূর্ণ মৃদু গরম দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া উচিত।
  • প্রতিদিনের ব্যবস্থাপনা: ত্রিফলা চূর্ণ আপনি চাইলে প্রতিদিন খেতে পারেন। তবে বেশিদিন খাবেন না ১ থেকে ২ মাস খাওয়ার পর পরের ১ মাস বিরতি দেওয়া উত্তম।
  • ডাক্তারের পরামর্শ: আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসায় নিয়মিত ওষধ গ্রহণ করে থাকেন, তাহলে এক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে হবে।

ত্রিফলা চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম

আপনারা অনেকেই ত্রিফলা চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম জানেন না এজন্য হয়তো বিভিন্ন জায়গায় খোজাখুজি করে থাকেন। এবার থামুন, আর কোথাও খুঝতে যেতে হবে না। আপনি এই অংশটুকু একটু মনযোগ দিয়ে পড়ুন তাহলে আপনার এই সম্পর্কে জানতে পারবেন

ত্রিফলা চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম একেবারেই সহজ। প্রতি সপ্তাহে সকালে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস কুসুম গরম পানির সাথে হাফ চা চামচ ত্রিফলা চূর্ণ মিশিয়ে খালি পেটে খেতে হবে। আপনি যদি সঠিক নিয়ম অনুযায়ী প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন এই ত্রিফলা কেহেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরের পরিবর্তন দেখতে পাবেন।

শুধুমাত্র এই ত্রিফলা চূর্ণ খাওয়ার ফলে আপনি অনেক রোগ থেকে আপনি মুক্ত থাকবেন। তো আশা করছি এই অংশ থেকে ত্রিফলার জন্য খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানতে পেরেছেন। এবার আসুন, ত্রিফলা তৈরির নিয়ম কি সেই সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

ত্রিফলা তৈরির নিয়ম

ত্রিফলা আমাদের শরীরে শক্তি বজায় রাখে ও নানান ধরণের রোগ বালাই থেকে দেহকে রক্ষা করতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ত্রিফলা মিশ্রণ তৈরি করা হয় মূলত আমলকি, হরিতকি ও বহেড়া নিয়ে।

  • ১। আমলকি: ত্রিফলা মিশ্রণের প্রথম উপাদান হচ্ছে আমলকি। এটি মূলত এন্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সিসহ নানান পুষ্টির উৎস হিসেবে ভূমিকা রাখে।
  • ২। হরিতকি: ত্রিফলা চূর্ণের দ্বিতীয় উপাদান হচ্ছে হরিতকি। এ্টি মূলত আমাদের দেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের জন্য এবং ডায়রিয়া প্রতিরোধে ব্যবহার করা হয়।
  • ৩। বহেড়া: এটি ত্রিফলা চূর্ণের তৃতীয় প্রধান উপাদান এবং প্রজাপতি বা বোতানিক্যাল পরিচ্ছন্নতা এবং শক্তি বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়।

ত্রিফলা চূর্ণ তৈরি করতে হলে উপরের উল্লিখিত এই তিনটি উপাদান সমান অংশে মিশ্রিত করে করতে হয়।  ত্রিফলা চূর্ণ সমানভাবে মিশ্রিত করলে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়।

ত্রিফলার অপকারিতা

ত্রিফলার খেলে খুব একটা জটিল ক্ষতি হয় না। তবে আপনি যদি সঠিক নিয়মে না খান কিংবা পরিমাণে বেশি বেশি খান তাহলে ডায়রিয়া ও ডিসেন্ট্রি হতে পারে। আবার আপনি যদি নিয়মিত ওষুধসেবন করেন তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ত্রিফলা খাবেন।

তবে ত্রিফলার মধ্যে যে হরিতকি রয়েছে সেটি গর্ভবতী নারীদের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। তাই গর্ভবতী নারীরা ত্রিফলা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, ও ডায়রিয়া হতে পারে। আর শিশুদেরকে ত্রিফলা খেতে দেওয়া যাবেনা।

ত্রিফলার দাম কত

ত্রিফলা চূর্ণ বিক্রয়ের দাম পরিমাণ এবং গুণগত মান অনুযায়ী পরিবর্তিন হতে পারে। আবার কখনও কখনও জায়গা ভেদেও এর দাম কম বেশি হতে পাররে। তবে প্রতি কেজি ত্রিফলার দাম প্রায় ১ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

ত্রিফলা সম্পর্কে লেখকের মতামত

পরিশেষে বলব আপনি যদি নিয়মিত ত্রিফলা খাওয়া শুরু করেন তাহলে আপনার শরীরে পুষ্টিকর উপাদান এর মাত্রা আগের চেয়ে অনেকটা বেড়ে যাবে। এটি নিয়মিত খেলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি করতে খুব বেশি সময় লাগে না। ফলে আমাদের দেহের ছোট বড় রোগ বালাই প্রকোপ কমে যায়। এবং ঘন ঘন অসুস্থ হওয়া থেকেও আপনি রেহায় পাবেন। তাই নিয়মিত ত্রিফলা খাওয়ার চেষ্টা করুন।

আমরা আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের ত্রিফলা খাওয়ার সঠিক সময় ও ত্রিফলা সম্পর্কে আরও অন্যান্য জরুরি তথ্যগুলি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনারা ত্রিফলা খাওয়ার সঠিক সময় জেনে নেওয়ার পাশাপাশি এর অন্যান্য তথ্যগুলো জেনে উপকৃত হতে পেরেছেন। এতক্ষণ ধরে কাটিং টু ব্লগ সাইটের থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

পোষ্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

Leave a Comment