শিল্প কি, শিল্প বলতে কি বোঝায়? শিল্প কত প্রকার ও কি কি

সম্মানিত পাঠক, আপনি কি শিল্প কি, শিল্প বলতে কি বোঝায়? শিল্পের প্রকারভেদ উদাহরণসহ জানতে চেয়ে আমাদের এই সাইটিটি ওপেন করেছেন? তাহলে এখন আপনি শিল্প সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে একদম সঠিক স্থানেই প্রস্থান করেছেন। আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে সম্পূর্ণ পড়লেই শিল্প সম্পর্কে একটি ক্লিয়ার ধারণা অর্জন করতে পারবেন।

শিল্প হচ্ছে মূলত  এমন একটি বিষয় যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ওতপ্রতোভাবে জড়িত থেকে প্রভাবিত করে। যে দেশের শিল্প খাত যত বেশি উন্নত, সেই দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মানটাও তত উন্নয়নশীল। তাই শিল্প সম্পর্কে আমাদের সকলকেই বেসিক জ্ঞান রাখা আবশ্যক।

পাশাপাশি, শিল্প কি, শিল্প বলতে কি বোঝায়? শিল্প কত প্রকার ও কি কি সম্পর্কে ধারণা থাকলে আমাদের আসলে শিল্ খাতে কেমন বিনিয়োগ করতে হবে এবং কোন শিল্পে কতটা উন্নতি প্রয়োজন বা কতটুকু উন্নয়ন দরকার সেই সম্পর্কে বিস্তর ধারণা পাওয়া যায়।

তো আপনি যদি শিল্পের এসব প্রয়োজনীয় দিকসমূহ সম্পর্কে জেনে না থাকেন, তাহলে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে একেবারে শেষ অবদি মনযোগ সহকাড়ে পড়তে থাকুন, তাহলে আশা করছি শিল্প নিয়ে অজানা তথ্যগুলো জানতে পারবেন। তাহলে আসুন, আর বেশি কথা না বাড়িয়ে আমরা প্রথমেই শিল্প কি তা বিস্তারিত জেনে নেই।

শিল্প কি

শিল্পের সংজ্ঞা খুবই সহজ ভাষা হিসেবে বলা যায় যে, কোনো কাঁচামাল বা প্রাথমিক দ্রব্যকে বিভিন্ন মেশিনের সাহায্য অথবা কোন হস্তচালিত উপায়ে প্রক্রিয়াকরণ করার মাধ্যমে প্রারম্ভিক বা চূড়ান্ত দ্রব্য উৎপাদন করার প্রক্রিয়াকেই শিল্প বলা হয়। যেখানে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধিত হবে।

📌আরো পড়ুন 👇

আমাদের সকলের দৈনন্দিন জীবনের সাথে এই শিল্প বিভিন্নভাবে জড়িত। আমরা যেসকল দ্রব্যাদি ব্যবহার করি সেগুলোর কোনো না কোনো শিল্পের অন্তর্ভুক্ত কেননা তা প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে তৈরি হয়।

শিল্প বলতে কি বোঝায়

“শিল্প” শব্দটি আমাদের বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটা মানুষের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত রয়েছে। শিল্প বলতে মূলত বিশেষ করে অর্থনৈতিক একটি ধারণাকে বোঝায়। আরও পরিষ্কারভাবে ধারণা দেওয়ার জন্য বলতে চাই যে, শিল্প হলো কোনো দ্রব্যের রূপান্তর প্রক্রিয়া যা ঐ দ্রব্যটির মূল্য বাড়িয়ে দেয়।

সাধারনত সম্পদ সংগ্রহ, উৎপাদন, বণ্টন ও এদের সহায়ক কার্যাবলিকে ব্যবসায় বলা হয়। এটিকে আবার একটি সামাজিক প্রক্রিয়াও বলা হয়। ব্যবসায় ব্যতিত আসলে কোনো দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধন করা সম্ভব নয়। ব্যবসায়ের বিভিন্ন ধরণের শাখা প্রশাখা রয়েছে। আর সেসব শাখা প্রশাখাগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে শিল্প। এটি এমন একটি একটি শাখা যেখানে উৎপাদন কাজ পরিচালিত হয়।

শিল্প কাকে বলে

সাধারণত দ্রব্য ও সেবার উৎপাদনকে শিল্প বলে। প্রকৃতপক্ষে, শিল্প বলতে অনেক সময় উৎপাদন করার যে প্রক্রিয়াসমূহ রয়েছে সেগুলোকেই বুঝিয়ে থাকে। আবার উৎপাদন বলতে আমরা কোনোকিছু তৈরি বা প্রস্তুত করাকে বুঝি। কিন্তু মানুষ দ্রব্য প্রস্তুত বা উৎপাদন করতে পারে না। দ্রব্যসমূহ প্রকৃতির দান।

শিল্প কি, শিল্প বলতে কি বোঝায়? শিল্প কত প্রকার ও কি কি

মানুষ কেবল এর আকৃতি, রং, রূপ ও মালিকানা বদলিয়ে এগুলোর নতুন উপযোগ সৃষ্টি করে মাত্র। সুতরাং কোনো দ্রব্যের উৎপাদন, নিষ্কাশন, উত্তোলন, শোধন ও প্রস্তুতকরণ সংক্রান্ত সকল কাজকেই শিল্প বলে।

📌শিল্পের সংজ্ঞা একেক জন একেক রকম ভাবে রচিত করেছেন–👇

১. অধ্যাপক এম. সি. শুক্লা বলেন, “পণ্যদ্রব্যের উত্তোলন, উৎপাদন, রূপান্তর, প্রক্রিয়াকরণ কিংবা সংযোজন প্রক্রিয়াকে শিল্প বলে।”

২. পি.এইচ. কলিন-এর মতে বলেন, “শিল্প বলতে পণ্য প্রস্তুতের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল কারখানা বা কোম্পানি বা প্রক্রিয়াকে বোঝায়।”

৩. অধ্যাপক গুহ ও মুখার্জীর মতে, “শিল্প বলতে মানুষের ঐ কর্মপ্রচেষ্টা বা প্রক্রিয়াকে বোঝায় যার সাহায্যে মানুষ প্রকৃতিপ্রদত্ত সম্পদ আহরণ ও তার রূপান্তর ঘটিয়ে মানুষের ব্যবহারোপযোগী করে।”

৪. ড. এম. এ. মান্নান বলেন, “প্রকৃতি থেকে সম্পদ আহরণ করে এর রূপান্তরের মাধ্যমে উপযোগ সৃষ্টি করার প্রয়াসকে শিল্প বলে।”

৫. অধ্যাপক এল. কবীর বলেন, “পণ্যদ্রব্য ও সেবাকর্মের উৎপাদন সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যাবলিকে শিল্প বলে।”

সুতরাং উৎপাদনের যাবতীয় কর্মপ্রচেষ্টা যার মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদ সংগ্রহ করে এর রূপান্তর ঘটিয়ে মানুষের ভোগ ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার নিমিত্ত আরও অধিকতর উপযোগ সৃষ্টি করা হয়, তাকে শিল্প বলা হয়।

আশা করছি শিল্প কি বা শিল্প কাকে বলে তা হয়তো এতক্ষনে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আপনি যদি শিল্প সম্পর্কে আরও কিছু বিস্তারিত তথ্যাদি যেমন শিল্পের প্রকারভেদ জানতে চান তাহলে শেষ অবদি পড়ুন।

শিল্প কত প্রকার

শিল্প সম্পর্কিত বেসিক ধারনা আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি। তবে এখানেই শেষ নয় শুধুমাত্র শিল্পের বেসিক ধারণা রাখতে চলবে না। এর পাশাপাশি আমাদের জানা প্রয়োজন শিল্প কত প্রকার ও কি কি। নিম্নে শিল্পের প্রকারভেদ সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি আসুন সেগুলো জেনে নেওয়া যাক–:

📌আরো পড়ুন 👇

শিল্পকে আমরা প্রথমে ২ টি বিষয়ের ভিত্তিতে বিভক্ত করতে পারি যার মধ্যে প্রথমটি হচ্ছে মৌলিক শ্রেণিবিভাগ। তবে মৌলিক শ্রেণিবিভাগ আবার দুটি ভাগের সৃষ্টি করে। এগুলো হলো-

  1. প্রাথমিক শিল্প
  2. দ্বিতীয় স্তরের শিল্প

এবার এই দুইটি শিল্প সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা নেয়া যাক।

প্রাথমিক শিল্প

শিল্প বলতে মূলত প্রকৃতি হতে যা প্রাপ্ত সেই সকল জিনিসকে বোঝানো হয়। অর্থাৎ এসকল শিল্পের কাঁচামাল এর চাহিদা সরাসরি প্রকৃতি থেকেই আহরণ করে মেটানো হয়। এবং সেগুলোকে মানুষের ব্যবহারের জন্য পৌঁছে দেয়া যায়। তাই এ ধরণের শিল্পের অন্তর্গত সবকিছুই প্রকৃতি থেকে প্রাপ্ত বলে বিবেচিত হয়। প্রাথমিক শিল্পের মধ্যে আবার ৩ ধরণের ভাগ রয়েছে যথা:–

১. কৃষি শিল্প

প্রাথমিক শিল্পের মধ্যে কৃষি শিল্প হচ্ছে প্রথম ধাপ হিসেবে পরিচিত। কৃষিজ কোন দ্রব্যাদি একটি সক্রিয় প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে তৈরি করার দরকার পড়ে না। বরং এসকল শিল্পের অন্তর্গত জিনিসসমূহ পরিপূর্ণ পরিচর্যা এবং সঠিকভাবে উৎপাদন করার মাধ্যমে সবস্মউয় প্রকৃতি থেকেই আহরণ করা হয়। আর এসব শিল্পের অন্তর্গত হলো- পাট, ভূট্টা, ধান, গম, তুলা, চা ইত্যাদি।

২. প্রজনন শিল্প

কৃষি শিল্পের পরের ধাপ হচ্ছে প্রজনন শিল্প এবার আমরা এই শিল্প নিয়ে জানবো। এই শিল্পে কোনো নির্দিষ্ট জীবের ব্যবহার সক্রিয়ভাবে বাড়ানোর লক্ষ্যে এর চাহিদার কারণে তাকে পুনরায় নিবিড়ভাবে পরিচর্যার মাধ্যমে বংশ এবং পরিমাণে বাড়ানো হয়।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, রেশম পোকা থেকে রেশম উৎপন্ন করা হয় যেতা আসলে একটি বস্ত্র কারখানার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আর এজন্যই রেশম পোকার প্রজনন শিল্পের মাধ্যমে এ পোকার পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়। এটাই মূলত প্রজনন শিল্প হিসেবে পরিচিত।

৩. নিষ্কাশন শিল্প

প্রজনন শিল্পের পরবর্তী ধাপ বা শেষ ধাপ হচ্ছে মূলত নিষ্কাশন শিল্প। এর সাথে জড়িত রয়েছে খনিজ পদার্থের জ্ঞান। প্রকৃতিতে নানান ধরণের খনিজের আকরিক হয়েছে। এসকল খনিজ পদার্থ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানান উপায়ে প্রয়োজন হয়। তাই প্রকৃতি থেকে আমরা এই খনিজ সংগ্রহ করি। এটাই  নিষ্কাশন শিল্প হিসেবে পরিচিত।

তবে শুধু খনিজ পদার্থ এর জণ্যে নয়, আমরা বন থেকে যেগুলো কাঠ সংগ্রহ করে থাকি, এটাও কিন্তু এক ধরণের নিষ্কাশন শিল্পেরই অংশ। অর্থাৎ প্রকৃতিতে বিদ্যমান কোনো আকরিক বা জিনিস থেকে যখন আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় উপাদানটি সংগ্রহ করি সেটাই নিষ্কাশন শিল্পের অন্তর্গত।

দ্বিতীয় স্তরের শিল্প

এবার দ্বিতীয় স্তরের শিল্পের দিকে অগ্রসর হওয়া যাক। দ্বিতীয় স্তরের শিল্প হচ্ছে মূলত এমন জিনিসগুলোকে বোঝায় যা আসলে প্রকৃতি থেকে গ্রাহকের হাত পর্যন্ত যাওয়ার পূর্বে প্রক্রিয়াকরণের প্রয়োজন হয়।

অর্থাৎ প্রাথমিক শিল্পে আমরা উপরের অংশ থেকে জেনেছি যে সরাসরি আহরণ করে আমরা পন্য বা দ্রব্য সামগ্রী ব্যবহার করতে পারি, তবে পরের ধাপ বা দ্বিতীয় স্তরের শিল্প কিন্তু এমন নয়। বরং তাতে এক ধাপ প্রক্রিয়াকরণ করার প্রয়োজন হয়।

১. উৎপাদন শিল্প

দ্বিতীয় স্তরের শিল্পের প্রথম ধাপ হচ্ছে মূলত উৎপাদন শিল্প। এ শিল্পে পাঠকের দরকারি জিনিসটি কারখানা হতে কাঁচামাল থেকে প্রাপ্ত পন্য প্রস্তুত করা হয় এবং ঐ কাঁচামালটি কালেক্ট করা প্রকৃতি থেকে।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, বিভিন্ন কারখানা রয়েছে যেখানে প্রকৃতির নানান ধরণের উৎস থেকে সুতা সংগ্রহ করা হয়। যেমন রেশম পোকা থেকে সুতা পাওয়া যায়। আর সেই সুতা থেকে বস্ত্র উৎপাদন করার জন্য মেশিনে দেওয়া হয় এবং সেই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বস্ত্র উৎপাদিত হয় যা গ্রাহকের ব্যবহারযোগ্য। এভাবে উৎপাদন শিল্প পরিচালনা করা হয়। আর উৎপাদন শিল্পের অন্তর্গত হচ্ছে পাট শিল্প, তুলা শিল্প ইত্যাদি।

২. নির্মাণ শিল্প

এবার দ্বিতীয় পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপ নির্মাণ শিল্প নিয়ে জেনে নেওয়া যাক। সাধারনত যেগুলো অনেকগুলো কাঁচামালের সমন্বয়ে তৈরি সেগুলো নির্মাণ শিল্পের অন্তর্গত রয়েছে। যেমন, আমরা যদি একটি বাড়ি নির্মাণ করতে যায় তখন ইট, বালি, রড, সিমেন্ট ইত্যাদি সহ আরও বিভিন্ন জিনিসের প্রয়োজন হয় এবং এগুলোর সমন্বয়ে একটি বাড়ি তৈর হয়।

তবে শুধুমাত্র বাসা বাড়ির ক্ষেত্রে নয়, বরং নানান ধরণের ব্রিজ, কালভার্ট, সেতু, রাস্তাঘাট, বিভিন্ন স্থাপনা এসকল কিছুই নির্মাণ শিল্পের অন্তর্গত রয়েছে।

৩. সেবা পরিবেশন শিল্প

দ্বিতীয় স্তরের শিল্প সর্বশেষ ধাপ হচ্ছে সেবা পরিবেশন শিল্প। একটি দেশের জনগণের নানান ধরণের সেবার দরকার হয়, যেমন, বিদ্যুৎ, গ্যাস, সরবরাহকৃত পানি ইত্যাদি। এসকল সেবা উৎপাদন কেন্দ্র হতে প্রত্যেক গ্রাহকের বাড়িতে পৌঁছানোর ব্যবস্থাকেই সেবার পরিবেশন শিল্প বলে।

শ্রমঘন শিল্প কি

শ্রমঘন শিল্প কি– এটি মূলত ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্পকে বোঝানো হয়। অর্থাৎ অতি সহজ ভাষায় বলতে গেলে যেসকল শিল্পে শ্রমের প্রয়োজন বেশি বা শ্রমজীবী মানুষের সংখ্যা তুলনামূলক অনেক বেশি মূলত সেগুলোকেই শ্রমঘন শিল্প বলা হয়।

অন্যান্য সেবা শিল্পতে একটি নির্দিষ্ট সংযোগের মাধ্যমের দরকার পড়ে ঐ সেবা সমূহ গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। যার ফলে শ্রমের পরিমাণ সেখানে খুব একটা উল্লেখ্য নয়। কিন্তু কৃষি শিল্প, স্বাস্থ্য সেবা, আহরণ শিল্প পোশাক শিল্প, বিভিন্ন কুটির শিল্প ইত্যাদি শিল্পতে প্রচুর পরিমাণ শ্রমিকের প্রয়োজন হয়।

সংযোজন শিল্প কি

সংযোজন শিল্প হচ্ছে মূলত এমন একটি শিল্প যেখানে বিভিন্ন শিল্পের সমন্বয় ঘটে। এই শিল্পে নানান ধরনের  নির্মাণ শিল্প বা অন্যান্য যাবতীয় শিল্প থেকে যন্ত্রপাতি আহরণ করা হয়। এরপর এইসব যন্ত্রপাতি কারখানায় একত্র করে মেশিনের সাহায্যে প্রক্রিয়াকরণ করে নতুন পণ্য তৈরি হয়।

শিল্প সম্পর্কে লেখকের মতামত

শিল্প সম্পর্কে আজকের আলোচনার মাধ্যমে এতক্ষণ আমরা বিভিন্ন বিষয়াদি জানলাম। যেমন শিল্প কাকে বলে শিল্প কত প্রকার ও কিকি বা এর প্রকারভেদ সহ আরও কিছু শিল্পের জরুরি সংজ্ঞা গুলি জানলাম যা আসলে আমাদের জেনে রাখাটা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। যারা আসলেই শিল্পের সাথে জড়িত রয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে শিল্পের এসব জ্ঞান অনেক উপকারী হবে।

এর পাশাপাশি শিল্পক্ষেত্রে যারা আসতে চাচ্ছেন মূলত উদ্যোক্তা হিসেবে, তারা কিভাবে কিংবা কী দিয়ে শুরু করবেন এসব সম্পর্কে বেসিক ধারণা পেতে হলে তাদেরকেইও শিল্পের জ্ঞান থাকা অত্যাবশ্যক। এতে করে আমাদের শিল্প খাত আরও এগিয়ে যাবে এবং একইসাথে দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি সাধিত হবে।

আজকের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে শিল্প সম্পর্কে আপনাদের মাঝে কোন ধরণের মতামত কিংবা প্রশ্ন থাকলে তা কমেন্ট করে জানাবেন অবশ্যই। এমন আরো শিক্ষামূলক গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে বা তথ্য পেতে আমাদের এই কাটিং টু ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন।

পোষ্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

Leave a Comment