আপনি কি হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের ঔষধ এর নাম জানতে চান? আমাদের যাদের খামার রয়েছে তাদের খামারে হাঁসের প্যারালাইসিস রোগ হতে দেখা যায়। কিন্তু এই রোগে হাসকে কি ওষুধ সেবন করাবে সেই সম্পর্কে অধিকাংশ খামারীদেরই অজানা। তাই আমরা আজকের এই আর্টিকেলে এই বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত যাবতীয় তথ্য আলোচনা করব। তো আপনি যদি হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের ঔষধ জেনে না থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য খুবই উপকার হতে চলেছে।
প্রিয় পাঠক, আপনারা যদি কিছুটা সময় অপচয় করে আজকের এই পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে একেবারে শেষ অবদি পড়েন, তাহলে আজকের পোষ্টের মাধ্যমে হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের ঔষধ সম্পর্কে জেনে নেওয়ার পাশাপাশি হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের লক্ষণ, হাসের প্যারালাইসিস রোগের চিকিৎসা এবং হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের প্রতিরোধ korben kivabe তা জানতে পারবেন। তাই অবহেলা না করে সম্পূর্ণ পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল।
উপস্থাপনা
হাঁসের খামারে সবচেয়ে বেশি প্যারালাইসিস রোগ আক্রান্ত করে. সাধারণত হাঁসের এই রোগের উপদ্রব সবচেয়ে বেশি শীতের মৌসুমে বেশি দেখা দেয়। হাঁসের প্যারালাইসিস রোগ নানান কারণে হতে পারে, যেমনঃ মারাত্মক ভাইরাস জনিত রোগ কিংবা ব্যাকটেরিয়ার জনিত রোগের আক্রমণের ফলে দেখা দেয়।
তবে খামারে সবচেয়ে বেশি সুষম খাবার, ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ অভাবে অর্থাৎ পুষ্টিজনিত অভাবে হাঁসের প্যারালাইসিস রোগ দেখা দেয়। তবে আপনার খামারে হাঁসের এই রোগ যদি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর ফলে হয়ে থাকে তাহলে খুব দ্রুত সারানো সম্ভব।
তবে ব্যাকটের্রিয়া বা ভাইরাস আক্রমণের ফলে সৃষ্টি হাসের প্যারালাইসিস রোগের মৃত্যুর হার প্রায় ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ। প্যারালাইসিস রোগ আক্রমণের মাত্রার উপর হাঁসের মৃত্যু নির্ভর করে। আপনার খামারের হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের সংক্রমণের মাত্রা যদি কম হয় তাহলে হাঁস গুলোকে বাঁচানো সম্ভব।
হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের লক্ষণ
আপনার খামারের হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের চিকিৎসা করার আগে আপনাকে আগে অবশ্যই এ রোগের লক্ষণগুলো সম্পর্কে ভালোমতো ধারণা থাকতে হবে। তাহলে চলুন আর বেশি কথা না বাড়িয়ে সে বিষয়ে আলোচনা করা যাক। হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের লক্ষণগুলো নিম্নরূপঃ
- হাঁসের ঘাড় বেঁকে গেলে বুঝতে হবে প্যারালাইজড রোগে আক্রান্ত হয়েছে।
- প্যারালাইজড রোগে আক্রান্ত হাঁসগুলোর পাখনা ও পা নিস্ক্রান্ত বা অবশ হয়ে যায়।
- তবে কখনও কখনও হাঁসের শুধুমাত্র পাখনা বা পা অবশ হতে পারে।
- অধিকাংশ সময় হাঁস বুকের ওপর ভর করে বসে থাকতে দেখা যায়।
- পুরুষ হাঁসের ক্ষেত্রে কিছু কিছু সময় পুরুষাঙ্গ বেরিয়ে আসতে পারে।
- বেশিরভাগ সময় হাঁসের চোখ টলমলে হতে দেখা যায় আবার এ সময় সর্দিও হতে পারে ইত্যাদি।
তাহলে আশা করছি আপনারা হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের লক্ষণগুলো এতক্ষণে জানতে পেরেছেন। এবার চলুন হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের ওষুধ এর নাম জেনে নেওয়া যাক।
হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের ওষুধ
আপনারা অনেকেই হয়তো হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের ওষুধের নাম জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে এসেছেন। ত চলুন অপেক্ষার প্রহর শেষ করে আমরা এই বিষয়ে জেনে নেই। আপনার হাঁসের খামারে যদি ব্যাকটেরিয়াজনিত কিংবা ভাইরাসের কারণে প্যারালাইসিস রোগে আক্রমণ করে থাকে, তাহলে এক্ষেত্রে সবচেয়ে উত্তম ও কার্যকরী ওষুধ হলো “থায়ানোভিট ”।
আপনি যদি থায়ানোভিট নামক এই ঔষধ বাজারে কালেক্ট করতে না পারেন, তাহলে আপনি এর অবিলম্বে অন্যান্য কোম্পানির ঔষধ গুলো ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে একজন অভিজ্ঞ পশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে এ বিষয়ে পরামর্শ করে নেওয়াটা সবচেয়ে ভালো হবে। আশা করছি হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের ওষুধ তা এতক্ষণে জানতে পেরেছেন। এবার চলুন হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের কার্যকরী ঔষধ কোনগুলো তা জেনে নেওয়া যাক।
হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের কার্যকরী ঔষধ
আপনারা অনেকেই হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের কার্যকরী ঔষধের নাম জানতে চেয়েছেন। তাই আমরা আপনাদের সুবিধার জণ্য পোষ্টের এই অংশে কার্যকরী ঔষধের নাম তুলে ধরেছি। মূলত সুষম খাবার ও পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন এর ঘাটতি দেখা দিলে এই প্যারালাইসিস রোগ বেশি হতে দেখা যায়।
আবার কখনও কখনও বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস জনিত মারাত্মক রোগের আক্রমণের কারণে এই রোগ হয়ে থাকে। আপনার খামারে যদি প্যারালাইসিস রোগ দ্বারা আক্রান্ত হলে তাহলে আপনি যেসব ঔষধ ও খাবারের মাধ্যমে হাঁসগুলোকে সুস্থ করবেন তা নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
- সুষম খাবার
- ভিটামিন বি১
- ভিটামিন বি টু
- ভিটামিন বি কমপ্লেক্স
- ক্যালসিয়াম
তাহলে আশা করছি আপনারা হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের কার্যকরী ঔষধ সম্পর্কে এতক্ষণে জানতে পেরেছেন। এবার চলুন হাসের প্যারালাইসিস রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের চিকিৎসা
আপনারা উপরের অংশটুকু পড়ে এতক্ষণে নিশ্চয় হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের কার্যকরী ঔষধ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। তবে শুধু ওষুধদের নাম জানলে হবে না। এই রোগের সঠিক চিকিৎসাগুলো ভালমত জেনে নিতে হবে। তাহলে চলুন আর সময়ক্ষেপণ না করে হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে এই অংশ থেকে জেনে নেই।
📌 আরও পড়ুন 👇
প্যারালাইসিস রোগ মূলত কয়েকটি জটিল রোগের সংক্রমণের প্রাথমিক লক্ষণ। তবে সব সময় এটা জটিল রোগের প্রাথমিক লক্ষণ নয়, অনেক সময় প্রয়োজনীয় পুষ্টি অ ভিটামিনের অভাবেও হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে আপনাদের চিন্তার কোন কিছুই নেই।
আপনি যদি আপনার প্যারালাইসিস রোগে আক্রান্ত হাঁসকে প্রতিনিয়ত সঠিকভাবে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ক্যালসিয়াম সুষম খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়ান, এবং ভালোমতো তাদের যত্ন নেন তাহলে আপনার হাঁসকে প্যারালাইসিস রোগ থেকে বাঁচানো সম্ভব হবে।
তবে আপনার খামারে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগের আক্রমণের ফলে প্যারালাইসিস রোগ দেখা দেয়, তাহলে চিকিৎসা করার জন্য বেশ কিছু কার্যকরী উপায় প্রয়োগ করা যেতে পারে। সেগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
- প্যারালাইসিস রোগে আক্রান্ত হাঁসকে ৩ থেকে ৭ দিন রেনামাইসিন পাউডার প্রয়োগ করতে হবে।
- প্যারালাইসিস রোগে আক্রান্ত হাসকে থায়ানো ভেট ট্যাবলেট ৫ থেকে ৭ দিন খাওয়াতে হবে
- হাঁসের প্যারালাইসিস রোগ ভাইরাস এর আক্রমণের জন্যেও হয়ে থাকে তাই হাঁসকে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হবে।
- একটু পর পর ভিটামিন বি১ এবং ভিটামিন বি২ হাসকে প্রয়োগ করার চেষ্টা করতে হবে।
- হাঁসের এই রোগের প্রাথমিক সিমটম হল ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের অভাব দেখা দেওয়া। তাই এক্ষেত্রে পরিমানমতো সুষম খাবার তো দিবেনই এর পাশাপাশি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স প্রয়োগ করার যথাযথ ভাবে চেষ্টা করতে হবে।
- এছাড়াও বাজারে B1 ,B2, B3 ক্যালসিয়াম ইত্যাদি পাওয়া যায় আপনার হাঁসকে খাওয়ানোর মাধ্যমে আপনার হাঁসের প্যারালাইসিস রোগ থেকে সুস্থ করা সম্ভব হবে। যদি প্যারালাইসিস রোগের স্বল্পমাত্রায় বিদ্যমান থাকে, তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আপনার হাঁস সুস্থ হয়ে যাবে।
তাহলে আশা করছি হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের প্রতিরোধ করবেন কিভাবে করবেন জানতে পেরেছেন। এবার চলুন হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের শনাক্তকরণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের প্রতিরোধ
আপনার খামারের হাঁসের প্যারালাইসিস রোগ যদি ভিটামিনের অভাবজনিত কারনে হয়ে থাকে, তাহলে অন্যান্য হাঁসগুলোতে সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তবে ব্যাকটেরিয়া কিংবা ভাইরাস জনিত কারণে হলে, অন্যান্য হাঁসগুলোতে সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই এক্ষেত্রে অবশ্যই প্যারালাইসিস রোগ প্রতিরোধ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে বেশ কয়েকটি করণীয় রয়েছে সেগুলো নিম্নে দেওয়া হলোঃ
- প্যারালাইসিস রোগে আক্রান্ত হাঁস থেকে সকল সুস্থ হাঁসকে দূরে রাখতে হবে।
- অনেক খামারীরা আছেন যারা হাঁস পালনের জন্য বাজার থেকে কিনে এনেই বাকিসব গুলোর সাথে সেদিনই একত্রে রাখে। যা মোটেও উচিত নয়। এতে আপনার হাঁস বাজারের হাসগুলোর সাথে মিশে বিভিন্ন ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত হতে। এক্ষেত্রে বাজার থেকে ক্রয় করা হাঁস সর্বনিম্ন ১ সপ্তাহ আপনার খামারের অন্যান্য হাঁস থেকে পৃথক রাখতে হবে।
- কোন হাঁস যদি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত হয়ে মারা যায়, তাহলে উক্ত হাঁসকে আপনার খামার হতে নির্দিষ্ট দূরত্বে গিয়ে গভীর ভাবে মাটির খনন করে পুতে খেলতে হবে। যাতে অন্যান্য প্রাণীগুলো সেই হাঁসকে পুনরায় মাটি থেকে বের করতে না পারে।
- হাঁসের এই রোগ সারা বছর দেখা দিলও, শীতকালে এর উপদ্রব বেশি দেখা দেয় তাই আপনার হাঁসকে সকাল ৯ টার আগে পানিতে নামতে দেওয়া ঠিক হবে না।
তাহলে আশা করছি হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের প্রতিরোধ করবেন কিভাবে করবেন জানতে পেরেছেন। এবার চলুন হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের শনাক্তকরণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের শনাক্তকরণ
অনেক সময় হাঁসের প্যারালাইসিস রোগ এর শনাক্তকরণ আমরা অধিকাংশ খামারীরা ভালোমতো করতে পারি না যার ফলে অন্যান্য রোগের সাথে প্যারালাইসিস রোগ মিশে যায়। অনেক সময় সঠিক চিকিৎসা প্রদান না করায় প্যারালাইসিস রোগ হতে মুক্তি দেওয়া অসম্ভব হয়ে যায়। এর পাশাপাশি ভুলভাল চিকিৎসার জন্য অনেকগুলো আক্রান্ত হাঁস মারা যায়।
তাই হাঁসের যেকোন রোগের চিকিৎসা করার আগে সব থেকে বেশি দরকার হয় রোগ সঠিকভাবে সনাক্তকরণের। এক্ষেত্রে আপনাকে আগে সঠিকভাবে পর্যালোচনা করে দেখতে হবে, তানাহলে আপনার হাঁসের প্যারালাইসিস রোগ থেকে ডাক প্লেগ রোগের সাথে মিশে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আশা করছি আপনারা হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের শনাক্তকরণ সম্পর্কে এতক্ষণে জানতে পেরেছেন।
হাঁসের রোগ সম্পর্কে কিছু প্রশ্নউত্তর (FAQs)
অসুস্থ হাঁসের ঔষধ কি?
অসুস্থ হাঁসের ঔষধ হচ্ছে এনরোফ্লক্সাসিন, পেনিসিলিন এবং সালফাডিমেথক্সিন-অরমেটোপ্রিম। এটি 0.04-0.08% ফিডে হাঁসের মৃত্যুহার কমাতে খুবই কার্যকর।
হাঁসের এন্টিবায়োটিক খাওয়া যাবে কি?
হাঁসের জন্য খুব সল্প পরিমানে ওষুধ অনুমোদিত হয়েছে, তাই এক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক নিয়মিত না দেওয়া সবচেয়ে উত্তম। এবং খাওয়ার ক্ষেত্রে খুব একটা দক্ষতার দরকার হয় না।
হাঁসের হঠাৎ মৃত্যু সিনড্রোম কি?
হাঁসের হঠাৎ মৃত্যু সিনড্রোম হচ্ছে সাডেন ডেথ সিনড্রোম। এটি মূলত বাণিজ্যিক ব্রয়লার সিস্টেমের সাথে যুক্ত, যেখানে আপাতদৃষ্টিতে সুস্থ হাঁসেরা কোনো কারণ ব্যতিত হঠাৎ করেই মারা যায়।
হাঁস কেন হাঁচি দেয়?
হাঁস হাঁচি দেওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে আপনি যদি তাদের বিছানা পরিবর্তন করেন তাহলে এটি মূলত ধুলো হতে পারে, যদি পানির ব্যবস্থা আলাদা তাহলে এটি তাদের সাইনাসে পানি ছিটিয়ে দিতে পারে ।
হাঁসের প্যারালাইসিস রোগ সম্পর্কে শেষ মতামত
আপনারা যারা হাঁসের খামার করে থাকেন, তাদের কাছে হাঁসের একটি সাধারণ অসুখের নাম প্যারালাইসিস রোগ। প্রত্যেকটি হাঁসের খামারে এই রোগে আক্রান্ত হাস রয়েছে, তবে হাঁসের এই রোগ মূলত দুই কারণে হতে পারে, এগুলো হলো ভিটামিন ও ক্যালসিয়ামের অভাবে কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত কারণে হয়ে থাকে।
ভিটামিন এর অভাবে সৃষ্টি হাঁসের প্যারালাইসিস রোগ খামারের জন্য ক্ষতিকর না হলেও, ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগের আক্রমণের কারণে হাঁসের প্যারালাইসিস রোগ অবশ্যই একটি খামারের জন্য হুমকি স্বরূপ। এই রোগ একটি খামাররকে কয়েকদিনের মধ্যে বিলীন করে দিতে পারে, তাই এ রোগ থেকে আমাদের খামারকে রেহায় দেওয়ার জন্য অবশ্যই বেশ কিছু পদক্ষেপ মেনে চলতে হবে।
আপনার খামারের হাঁসগুলোর প্যারালাইসিস রোগের লক্ষণ খেয়াল করলে এর অবিলম্বে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। আজকের আর্টিকেলে হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের ঔষধ, হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের লক্ষণ, হাসের প্যারালাইসিস রোগের চিকিৎসা, হাঁসের প্যারালাইসিস রোগের প্রতিরোধ ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করছি আপনি এগুলো বিষয়ে জেনে খুবই উপকৃত হবেন।
হাঁসের প্যারালাইসিস রোগ সম্পর্কে আপনার যদি কোন প্রশ্ন কিংবা মতামত থেকে থাকে, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করুন। আমরা আপনার প্রশ্ন বা মতামতের উত্তর দেওয়ার যথাযথভাবে চেষ্টা করবো। এতক্ষন ধরে কাটিং টু ব্লগের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।