আপনি কি নদী কাকে বলে তা জানতে চান? নদী বলতে মূলত পৃথিবীর উপরিভাগ দিয়ে প্রভাবিত হওয়া জলধারাকে বোঝায়। নদী খাদ্য উৎপাদন, বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং পরিবেশ রক্ষার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নদী শব্দের কয়েকটি সমার্থক শব্দ রয়েছে যেমন তরঙ্গিনী, তটিনী, সরিৎ ইত্যাদি। মূলত ঝর্ণা, গলিত স্রোতধারা থেকে প্রাকৃতিক উপায়ে নদীপথ হয়েই পানি সাগর-মহাসাগর এ পতিত হয়।
আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যারা নদী কাকে বলে সেই সম্পর্কে জানতে চাই। মূলত এজন্যই আমরা আজকের এই আর্টিকেলে নদী সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করবো। তো আপনি যদি নদী কাকে বলে, কত প্রকার কি কি, বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি তা জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি একটু গুরুত্ব সহকাড়ে পড়ে নদী সম্পর্কে বিভিন্ন অজানা তথ্যগুলি জেনে নিন।
উপস্থাপনা
তবে নদীর পানি যে সর্বদা নিজ গন্তব্যে গিয়ে পৌঁছাবে বিষয়টা কিন্তু একেবারেই ভুল। ভৌগোলিক অবস্থান এবং কাঠামোগত কারণে নদী কে অনেকসময় উপনদী হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। উৎস থেকে মোহনা অবদি নদীর জীবনা ব্যবস্থা মূলত ৩ ধরণের হয়ে থাকে যথা: নদীর পরিপক্ক অবস্থা, নদীর যৌবন অবস্থা, এবং নদীর বৃদ্ধাবস্থা।
আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যারা হয়তো নদী সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে চায়। যেমন নদী কাকে বলে, নদী কত প্রকার ও কি কি, নদী কিভাবে গঠিত হয়, নদী এবং মানব জীবন, মানুষের কিছু কাজ নদীর জন্য ক্ষতিকর বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি ইত্যাদি সহ নদী নিয়ে আরও অন্যান্য জরুরি কিছু তথ্য। চলুন তাহলে বেশি কথা না বাড়িয়ে নদী কাকে বলে? এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
নদী কাকে বলে
নদী হচ্ছে মূলত একটি প্রাকৃতিক স্বাদুপানির সবথেকে ভালো উৎস। যা স্থলভাগের ভিতরে পানির একটি অংশের দিকে তুলনামূলক কম উচ্চতায় সমানভাবে প্রবাহিত হয়। নদীর গতিপথ এক সময়ে গিয়ে সাগর-মহাসাগর এর দিকে প্রবাহিত হয়ে থাকে। তবে সব অবস্থাতে নদী মহাসাগর পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেনা।
এছাড়া নদীর যে প্রাকৃতিক প্রবাহ যা বিভিন্ন উৎস থেকে মিলনস্থল অবদি প্রবাহিত হতে পারে, যেখানে এটি অন্য হ্রদ বা সমুদ্রে প্রবাহিত হয়ে থাকে। মূলত একটি নদী কয়েকয়টি উৎস থেকে পানি গ্রহণ করে যেমন :
- ঝরনার পানি।
- পৃষ্ঠ পানি।
- বৃষ্টিপাতের পরিমাণ।
- তুষার গলে পানি।
অনেক সময় মোহনায় পৌঁছানোর পূর্বেই নদী শুকিয়ে যেতে পারে। প্রাণিজগত এবং মানব সভ্যতা বাচিয়ে রাখার জন্য নদী বিশেষ ভূমিকা রাখে। কিছু কিছু নদীকে আবার অনেকক্ষেত্রে আদর্শ নদীও বলা হয়।
আর আদর্শ নদী বলতে যেখানে উচ্চ, মধ্য এবং নিম্ন গতি বিদ্যমান থাকে তাকেই আদর্শ নদী বলা হয়। এ গুলোর মধ্যে অন্যতম নদী হচ্ছে গঙ্গা নদী। আশা করছি নদী কি বা কাকে বলে তা জানতে পেরেছেন। তো এবার আমরা নদী কত প্রকার ও কি কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
নদী কত প্রকার ও কি কি
নদীর উৎপত্তিস্থল এর উপর নদীর শ্রেণীবিভাগ নির্ভর করে। এছাড়াও ভূমিস্থল এবং নদী প্রবাহের গতিবিধির এর উপরে। নদীকে মূলত ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে যথাঃ
- উৎপত্তির ভিত্তিতে,
- প্রবাহের গতির ভিত্তিতে,
- ভূমির উপর ভিত্তি করে।
উৎপত্তির ভিত্তিতে
উৎপত্তির ভিত্তিতে নদীকে আবার ৩ ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে।
- বৃষ্টিপাত জনিত নদী
- হিমবাহজাত নদী
- অববাহিকা নদী
বৃষ্টিপাত জনিত নদী
বৃষ্টির পানি থেকে ছোট ছোট খাল বিল কিংবা নদী তৈরি হতে পারে। অনেক সময় দেখা যায় কিছু ছোট নদীর উৎপত্তি বৃষ্টির কারণেই হয়ে থাকে। বৃষ্টি থেকে যেগুলো নদীর উৎপত্তি হয় সে্গুলো নদীর পানির পরিমাণ বৃষ্টির উপর নির্ভর করে। বৃষ্টির মোতাবেক নদীর পানির পরিমাণ অনেকসময় প্রাকৃতিকভাবেই বেড়ে যায়।
হিমবাহজাত নদী
যেসব নদীর উৎপত্তিস্থল মূলত হিমবাহ থেকে হয়, যা অনেক বড় খন্ড হয়ে আস্তে আস্তে পাহাড়ের ঢাল বেয়ে নিচের দিকে নেমে আসে তাকে হিমবাহ জাত নদী বলা হয়। হিমবাহ যখন ধীরে ধীরে গলা শুরু করে তখন নদীর সৃষ্টি করতে পারে। হিমবাহজাত নদীর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে: পরিবর্তনশীল প্রবাহ, পরিষ্কার পানি, ঠান্ডা পানি এবং নানান প্রকারের খনিজ পদার্থ মিশ্রিত।
অববাহিকা নদী
অববাহিকা নদী গুলো মূলত সমসময় সমতল ভূমি থেকেই উৎপত্তি হয়। এই নদী আবুবায়িকা নদীর ধীর গতিতে প্রবাহিত হয় এবং ভূগর্ভস্থ পানির পরিমাণের উপর নির্ভর করে যে আসলে অববাহিকা নদীর পানি পরিমাণ কতটুকু হবে।
প্রবাহের গতির ভিত্তিতে
নদীকে প্রবাহের গতির ভিত্তিতে ২ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে যথাঃ
- দ্রুত প্রবাহী নদী,
- ধীর গতির নদী।
দ্রুত প্রবাহী নদী
পাহাড়ি অঞ্চল বা ঢালু জমিতে থাকে এমন বেশ কিছু নদী রয়েছে, এইগুলো নদীর পানির প্রবাহ মাত্রা খুবই তীব্র হয়ে থাকে, এর পাশাপাশি বেশি পরিমাণে জলরাশি বহন করতে পারে এইগুলো নদী। পাহাড়ি অঞ্চলে অবস্থিত এবং তীব্র পানি প্রবাহ রয়েছে এসব নদীকে মূলত দ্রুত প্রবাহী নদী বলা হয়।
ধীর গতির নদী
বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীই বলতে গেলে ধীরগতির নদী হয়ে থাকে। যেসব নদীর গতি তুলনামূলক কম ও সমতলভূমিতে অবস্থিত তাদেরকে ধীরগতির নদী বলা হয়। এসব নদীর গভীরতা বেশি হলেও পরিমাণে খুব কম জলরাশি বহন করতে পাররে। এদের প্রবাহ কম তবুও এদের গভীরতা দেখার মতো।
ভূমির উপর ভিত্তি করে
নদীকে ভূমির উপর ভিত্তি করে আবার ৩ ভাগে ভাগ করা হয় যথাঃ
- নদীর যৌবন অবস্থা,
- নদীর পরিপক্ক অবস্থা
- নদীর বৃদ্ধাবস্থা।
নদীর যৌবন অবস্থা
নদীর যৌবন অবস্থা বলতে সেসব নদীকে বোঝানো হয় যেসব নদী সাময়িক সময়ের মধ্যে তৈরি হয়েছে ও নদীর প্রবাহ অনেক দ্রুত হয়। আবার যেসব নদী পাহাড় অঞ্চলে থেকে প্রবাহিত হয় সেসব নদীগুলোকে মূলত যৌবনকালীন নদী হিসেবে পরিলক্ষিত হয়।
নদীর পরিপক্ক অবস্থা
প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় থাকাকালীন নদী কিছুটা ধীর গতির হয়ে থাকে এবং এমতবস্থায় নদী দিক পরিবর্তন করে সক্ষম হয় না। সুতরাং যেসব নদী সমতল স্থানে প্রবাহিত হয় সেগুলো নদী পরিপক্ক অবস্থায় রয়েছে।
নদীর বৃদ্ধাবস্থা
যেসব নদী বহু বছর যাবত প্রবাহিত হয়ে আসছে এবং সেসব নদীর পানি প্রবাহ যদি এখন ধীরগতির হয়ে থাকে তাহলে সেসব নদী বৃদ্ধ অবস্থায় রয়েছে বলে ধারণা করা হয়।
নদী কিভাবে গঠিত হয়
অধিকাংশ নদীই বলতে গেলে পাহাড়ের ঢালে প্রবাহিত হওয়া ক্ষুদ্র স্রোতের মতো চলাচল শুরু করে। তারা তুষারপাত এবং বরফ গলে, বা জল ভূমিতে ফাটল এবং ভাঁজ অনুসরণ করার মাধ্যমে প্রবাহিত হয়।
ছোট ছট স্রোত যখন মিলিত হয় তখন বড় থেকে বড় হতে থাকে যতক্ষণ না সেই প্রবাহটিকে নদী বলা যেতে পারে। নিম্নভূমিতে পৌঁছে অবশেষে বেশিরভাগ নদী সাগরে মিশে হয়ে যায়।
নদী এবং মানব জীবন
নদী হচ্ছে মূলত পানির একটি বড় প্রাকৃতিক স্রোত যা ভূমির উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। যদিও এই নদীগুলি পৃথিবীর মোট পানির সামান্য আকার ধারণ করে, তবুও তারা আমাদের জন্য সর্বদা অপরিহার্য।
📌আরো পড়ুন 👇
নদী সবসময় মানবজাতীর জন্য অনেক উপকার করে আসছে। মধ্যপ্রাচ্যের মিশর, মেসোপটেমিয়া এবং বর্তমানে পাকিস্তানের সিন্ধু উপত্যকা গুলি সহ আদিমকালের সভ্যতাগুলি একেবারে নদীর কাছাকাছি বিকশিত হয়ে আসছে। এই নদীগুলি সেই প্রাচীন কালের মানুষের পানীয় হিসেবে এবং এর পাশাপাশি তাদের মাছ খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিল।
নদীগুলো মূলত পুরো পৃথিবী জুড়ে মানবজাতি, গাছপালা সহ এবং পশু পাখিদের কাছে মিষ্টি জল হিসেবে বহন করে আসছে। তারা প্রতিটা মানবজাতিকে পরিবহন এবং পানি শক্তির একটি পদ্ধতি হিসেবে সরবরাহ করে। তারা উপত্যকা থেকে শুরু করে একেবারে গিরিখাত অবদি খোদাই করে ভূমিকে আকার দেয়।
মানব জাতি এখনও তাদের জল সরবরাহ করার জন্য ছোট নদী বা বড় নদীর উপর নির্ভর করে আসছে। বিভিন্ন শহরের বাড়ি এবং কারখানায় ব্যবহারের জন্য প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানির প্রয়োজন হয়। প্রতিটা কাজে পানির দরকার রয়েছে। পানি ছাড়া কলকারখানায় কোন কাজ ভালোভাবে সম্পন্ন হয় না।
বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপাদন করার জণ্যেও নদী ব্যবহার করা হয়। জলবিদ্যুৎ বাঁধ , যেমন কলোরাডো নদীর উপর হুভার বাঁধ, নদীর দ্রুত প্রবাহকে প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎ তৈরি করতে কাজে লাগায়। আর নদীর প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করার জন্যও এগুলি বাঁধ ব্যবহার করা হয়।
তাই পরিশেষে বলা যায়, মানব জীবনে নদীর ব্যবহার সারা দুনিয়াতে ওতপ্রতভাবে জড়িত রয়েছে। আপনি খেয়াল করলেই দেখতে পারবেন আপনার জীবনের বিভিন্ন কাজে এই নদীর ব্যবহার রয়েছে। যেগুলো আপনি হয়ত আমাদের এই পোষ্টটি না পড়লে বুঝতে পারতেন না।
মানুষের কিছু কাজ নদীর জন্য ক্ষতিকর
আমাদের মানব জাতির জন্য নদীর প্রচূর পরিমাণে ক্ষতি হয় এমন বেশ কয়েকটি ক্ষেত্র রয়েছে। আপনারা হয়তো সেগুলো বিষয়ে অবগত নন। মানুষের জন্য নদীর ক্ষতি হয় এমন ক্ষেত্রগুলি আপনার যদি জানা না থাকে তাহলে আমাদের পোষ্টের এই অংশটি মনযোগ দিয়ে পড়ুন তাহলে জানতে পারবেন।
১. শিল্পকারখানাতে যতরকম ক্ষতিকর রাসায়নিক বর্জ্য রয়েছে নদীতে ফেলে। নদীর কাছাকাছি যেগুলো শহর রয়েছে সেখানকার কারখানার বর্জ্য নদীর পানিতে ছেড়ে দিয়ে নদীর সমস্যায় অবদান রাখে।
২. নদী ক্ষতি হওয়ার আরেকটি উৎস হচ্ছে মূলত আশেপাশের জমিতে যারা রাসায়নিক সার বা কীটনাশক (পোকা-হত্যাকারী পদার্থ) ব্যবহার করে তারা এই রাসায়নিকগুলি ভূগর্ভস্থ পানিতে চলে যায় এবং তারপর এটি ধীরে ধীরে নদীতে প্রবেশ করতে পারে।
৩. নদীর পাশে যেগুলো বড় কারখানা রয়েছে সেগুলো শীতলকরণ এবং অন্যান্য উদ্দেশ্যে প্রচুর পরিমাণে পানি ব্যবহার করা হয়। তারপরে তাপমাত্রা যখন বেশি হয়ে যাবে তখন নদীর পানি ফিরিয়ে দেয়। আর গরম পানি নদীর পরিবেশ নষ্ট করে যার ফলে মাছ মারা যায়।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি
আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী আসলে কোনটি? আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আমরা পোষ্টের এই পাঠে এ বিষয়ে জানানোর চেষ্টা করেছি। বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী হিসেবে মূলত ইছামতি নদী পরিচিত। এই নদী যশোর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গার উপর দিয়ে প্রবাহমান।
নদী সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQs)
বাংলাদেশের নদী খাতের মোট দৈর্ঘ্য কত?
বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে উপ নদ-নদী এবং শাখা উপশাখা নদীসহ যতগুলো নদী রয়েছে সেগুলো নদী খাতের দৈর্ঘ্য হলো ২২ হাজার ১৫৫ কিলোমিটার।
বাংলাদেশের নতুনতম নদী কোনটি?
যমুনা নদী বাংলাদেশের নতুনতম নদী। এই নদী ১৭৮৭ সালে সৃষ্টি হয়। বর্তমানে এই নদীর দৈর্ঘ্য হচ্ছে প্রায় ২৪০ কিলোমিটার।
বর্তমান দেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি?
বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী হচ্ছে ইছামতি। আর এই নদীর বর্তমান দৈর্ঘ্য হচ্ছে প্রায় ৩৩৪ কিলোমিটার যা দেশের ১০টি উপজেলার উপর দিয়ে প্রবাহমান রয়েছে।
পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী কোনটি
পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী নীলনদ। আর নীলনদ এর দৈর্ঘ্য হচ্ছে প্রায় ৪১৩২ মাইল।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি ও দৈর্ঘ্য কত?
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী হচ্ছে পদ্মা। দেশের ১২টি জেলায় প্রবাহমান এই নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৪১ কিলোমিটার। সব মিলিয়ে আমাদের এই দেশে মোট ২২ হাজার কিলোমিটারের দীর্ঘ নদীপথ আছে।
নদী সম্পর্কে লেখকের মতামত
আমাদের আজকের এই সম্পন্ন পোষ্টজুড়ে সাজানো হয়েছে নদী কাকে বলে, নদী কত প্রকার কি কি এবং বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি এ সম্বন্ধে। এছাড়া নদীর জীবন অবস্থা সম্পর্কে আমরা এই আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। নদী সম্পর্কে আপনাদের আর কোন প্রশ্ন কিংবা কোন ধরনের মতামত থাকলে আমাদেরকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানান।
নদী সম্পর্কিত আমাদের আজকের ব্লগ পোষ্টটি আপনাদের যদি উপকারি মনে হয় কিংবা ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি এতক্ষণ সময় ধরে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এমন আরো প্রয়োজনীয় আর্টিকেল পড়তে আমাদের কাটিং টু ব্লগ সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন।