খাদ্য বলতে কি বুঝায়– আমাদের সকলের জীবনে খাদ্যের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব অত্যন্ত ব্যাপক। এটি যে আমাদের দেহকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে বিষয়টি কিন্তু এমন না, বরং খাদ্য আমাদের দেহের প্রতিটি কোষের কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনা করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এর পাশাপাশি ক্ষুধা নিবারণ করতে সহায়তা করে।
আমরা যেসব খাদ্য গ্রহণ করি মূলত এর মাধ্যমেই দেহে প্রয়োজনীয় সকল আমিষ, শর্করা, খনিজ লবণ এবং অন্যান্য পুষ্টি গুনাগুন এর ঘাটতি পূরণ হয়। যাইহোক, প্রাতিষ্ঠানিক জীবনে অথবা ছাত্রজীবনে পরীক্ষায় খাদ্য বলতে কি বুঝায় খাদ্যের উপাদান কয়টি ও কি কি এ প্রশ্নের সম্মুখীন হওয়া লাগতে পারে?
এছাড়াও এটি সাধারণ জ্ঞান হিসেবে আমাদের জেনে রাখাটা খুবই জরুরি। তাই আজকের এই ব্লগ পোষ্টে আমরা আপনাদের কথা চিন্তা করে আলোচনা করতে চলেছি , খাদ্য কাকে বলে, খাদ্য কত প্রকার ও কি কি এবং এর পাশাপাশি খাদ্য সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি সম্পর্কে। তাহলে চলুন, আর বেশি কথা না বাড়িয়ে প্রথমেই জেনে নেই– “খাদ্য কাকে বলে” এ-সম্পর্কে খুঁটিনাটি।
খাদ্য কাকে বলে
খাদ্য হলো এমন আহার বস্তু বা পদার্থ, যা খাওয়ার ফলে দেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের চাহিদা বিকশিত হয়, শক্তির উৎপাদিত হয় এবং দেহের সকল ধরনের পুষ্টির ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়।
আরও সহজ ভাষায় বলতে গেলে বলা যায় যে পদার্থ খেলে আমাদের দেহ পরিপূর্ণভাবে সুস্থ থাকে এবং অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সমস্ত কার্যপ্রক্রিয়া সঠিকভাবে চলমান থাকে মূলত সেটাই হচ্ছে খাদ্য।
খাদ্য বলতে কি বুঝায়
আপনারা হয়তো ইতিমধ্যে উপরের জেনেছেন যে আহার্য বস্তু খাওয়ার ফলে আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বিকশিত হয় এবং বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ সমস্ত কার্যপ্রক্রিয়া সঠিক ও পরিপূর্ণভাবে পরিচালিত হয় মূলত সেটাকেই খাদ্য বলা হয়।
দেহবৃদ্ধি এবং দেহের উপাদান সুরক্ষার জন্য আমরা যে আহার্য বস্তু খেয়ে থাকি তাই হলো খাদ্য। এছাড়াও খাদ্যকে আরো বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়। যথা – খাদ্য হলো এমন এক ধরনের উপাদান যা আমাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে এবং শারীরিক বিকাশে সাহায্য করে। অতএব শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ এবং শারীরিক বিকাশের জন্য আমরা যে আহার্য পদার্থ খেয়ে থাকি তাই হচ্ছে খাদ্য।
খাদ্যাভ্যাস কাকে বলে
একজন ব্যক্তির নির্দিষ্ট ধরণের খাবার খাওয়ার অভ্যাসকে সাধারণত খাদ্যাভ্যাস বলা হয়। খাদ্যাভ্যাস বলতে বোঝায় একজন ব্যক্তি কেন এবং কীভাবে খায়। খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে বিভিন্ন কারণও অন্তর্ভুক্ত থাকে যেমন খাবারের পছন্দ, যাদের সাথে তারা খেতে পছন্দ করে।
📌আরো পড়ুন 👇
অন্যভাবে বলতে গেলে, খাদ্যাভ্যাস বলতে খাদ্যতালিকাগত অভ্যাসগুলি দীর্ঘমেয়াদী খাদ্যতালিকাগত ধরণ এবং অভ্যাসগুলিকে বোঝায় যা একজন ব্যক্তি তাদের দৈনন্দিন জীবনে গঠন করে এবং বজায় রাখে । খাদ্যতালিকাগত আচরণ দৈনন্দিন জীবনে একটি অপরিহার্য এবং চলমান কার্যকলাপ, যা খাওয়ার সাথে সম্পর্কিত অভ্যন্তরীণ, বাহ্যিক এবং সচেতন কার্যকলাপ জড়িত।
খাদ্য কত প্রকার ও কি কি
খাদ্যকে সাধারনত ২ ভাগে বিভক্ত করা হয় যথা –
- দেহ সংরক্ষক খাদ্য এবং
- দেহ পরিপোষক খাদ্য
১। দেহ সংরক্ষক খাদ্য
দেহ সংরক্ষক খাদ্য বলতে সেসব খাদ্যকে বোঝানো যেগুলো খাদ্য দেহের বৃদ্ধি, গঠন ও সংরক্ষণে সহায়ক। এই ধরনের খাদ্য দেহের কোষ, টিস্যু এবং দেহের বিভিন্ন অংশকে স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া সাধারণত দেহ সংরক্ষক খাদ্য প্রোটিন, মিনারেল, এবং কিছু ভিটামিনকে বোঝানো হয়।
এই ধরনের খাদ্য দেহের ক্ষয় রোধ করে এবং নতুন কোষ গঠনে সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ, মাছ, মাংস, ডাল, ডিম, এবং দুধ দেহ সংরক্ষক খাদ্যের অন্তর্ভুক্ত খাবার।
২। দেহ পরিশোষক খাদ্য
যে সকল খাদ্য বিশেষত আমাদের দেহের ভেতর থেকে পরিশোষণ করতে সহায়তা করে থাকে, দেহের যত গুলো বিষাক্ত পদার্থ রয়েছে তা দূর করে রক্ত পরিষ্কার করতে সহায়তা করে এবং এর পাশাপাশি যকৃত ও কিডনির কার্যকারিতা বাড়াতে ভূমিকা পালন করে তাহকে মূলত সেগুলোই হচ্ছে দেহ পরিশোষক খাদ্য।
এমনকি অন্যভাবে বলতে গেলে যেসব খাদ্য দেহের গঠন বৃদ্ধি ও শক্তি উৎপাদনের বেশ সাহায্যকারী হিসবে কাজ করে সেগুলোকেই দেহ পরিশোষক খাদ্য। যেমন ধরুন– শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট, আমিষ বা প্রোটিন স্নেহ পদার্থ বা ফ্যাট।
তবে, আপনি যদি দেহ পরিশোষক খাবারের মধ্যে আরও কিছু বিশেষ খাদ্য তালিকার নাম জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে বলব– গ্রিন টি, রসুন, লেবু আদা, আখরোট, বাদাম এবং সবুজ শাকসবজি হচ্ছে দেহ পরিশোষক খাদ্য গুলোর মধ্যে অন্যতম প্রধান।
তবে হ্যাঁ, আরেকটি বিষয় মাথায় রাখাটা জরুরি সেটা হল– খাদ্যের প্রকারভেদ হিসেবে মূল প্রকার হিসেবে ২ শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়। আর তাই খাদ্যের আরও অন্যান্য দুইটি প্রধান প্রকারভেদ রয়েছে তা হলো–
- উদ্ভিজ্জ খাদ্য এবং
- প্রাণিজ খাদ্য
৩। উদ্ভিজ্জ খাদ্য
উদ্ভিজ্জ খাদ্য বলতে যেসব খাদ্যসমূহকে বোঝায় যা উদ্ভিদের উৎস থেকে প্রাপ্ত হয়। এর মধ্যে রয়েছে শস্য, ডাল, শাক-সবজি, বীজ, শাকপাতা, আপেল, কলা, ফল, বাদাম, আম আঙ্গুর, ভুট্টা গম জব এবং উদ্ভিদের অন্যান্য খাদ্য পণ্য অন্তর্ভুক্ত থাকে। উদ্ভিজ্জ খাদ্য মূলত নিরামিষভোজী হিসেবে ব্যবহার করা হয় যেখানে প্রাণীজ খাদ্য পরিহার করা হয়।
৪। প্রাণিজ খাদ্য
প্রাণিজ খাদ্য বলতে আমরা সেসব খাদ্যকে বুঝি যা মূলত প্রাণীজ উৎপত্তির হয় অর্থাৎ, যেগুলো প্রাণী থেকে প্রাপ্ত খাদ্য উপাদান পাওয়া যায় সেগুলো খাদ্য প্রাণিজ খাদ্য হিসাবে বিবেচিত। যার মধ্যে রয়েছে মাংস, মাছ, ডিম, দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্য ইত্যাদি। প্রাণিজ খাদ্যে আয়রন, ক্যালসিয়ামের পুষ্টি উপাদান, ভিটামিন বি১২, প্রোটিন এর মতো পুষ্টি উপাদান প্রচুর পরিমাণে বিদ্যমান থাকে।
যেগুলো আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। যাইহোক, খাদ্য কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি এই বিষয়টি আপনারা হয়তো ইতিমধ্যে ক্লিয়ার হয়েছেন। এবার চলুন, খাদ্যের উপাদান কয়টি ও কি কি তা জেনে নেওয়া দরকার। খাদ্যের উপাদান সমূহের পাশাপাশি খাদ্যের উৎসগুলো সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানবো।
খাদ্যের উপাদান কয়টি ও কি কি
তাপ শক্তি উৎপাদনকারী খাদ্যকেই খাদ্যের উপাদান বলা হয়। খাদ্য বলতে শুধুমাত্র কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাটকে বোঝানো হয়। এরা খাদ্যের মুখ্য উপাদান। অপরদিকে ভিটামিন, খনিজ লবণ এবং পানি তাপ শক্তি উৎপাদন করে না বলে এদের প্রকৃত খাদ্য বলা হয় না।
খাদ্যের উপাদান মোট ৬টি সেগুলো হলো –
- কার্বোহাইড্রেট (Carbohydrates)
- প্রোটিন (Protein)
- ফ্যাট (Fat)
- ভিটামিন (Vitamins)
- খনিজ লবণ (Mineral salts) এবং
- পানি (Water)
১. কার্বোহাইড্রেট (Carbohydrates)
কার্বোহাইড্রেট কে বাংলায় বলা হয় শর্করা। যেটা আমাদের দেহের শক্তির অন্যতম একটি উৎস। শর্করাকে জৈব যৌগ বলা হয়ে থাকে , যেটা কার্বন হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন এর সমানভাবে তৈরি। আপনি যদি শর্করা নিয়ে অনুসন্ধান করতে যান তাহলে আমাদের শরীরের জন্য এটা যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা জানতে পারবেন একটি জিনিস যা শরীরের নানাবিধ কাজে ভূমিকা রাখে।
২. প্রোটিন (Protein)
যাকে বাংলায় বলা হয় আমিষ। আমিষ হচ্ছে টেপ টাইপ বন্ধন দ্বারা পরস্পর সংযুক্ত অ্যামিনো এসিডের পলিমার শৃঙ্খল-
- যা আমাদের শরীরের কোষ গঠন ও বৃদ্ধিতে সাহায্য করে,
- পেশির গঠন মেরামত করে,
- হাত ও দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখে,
- চুল ও নখের স্বাস্থ্য ঠিকঠাক রাখে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়,
- শরীরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে হরমোন ও এনজাইম তৈরি করে।
- এছাড়াও আমিষ বা প্রোটিনের রয়েছে একাধিক উপকারিতা।
৩. ফ্যাট (Fat)
আমাদের দেহের জন্য খাদ্যের আরো একটি প্রয়োজনীয় ও কার্যকরী একটি পুষ্টি উপাদান ফ্যাট। যা কার্বন হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন এর সমন্বয়ে গঠিত। ফ্যাটকে স্নেহ বলেও আখ্যায়িত করা হয়। এই পুষ্টিকর উপাদানের মূল কাজ হচ্ছে সাধারনত দেহের শক্তির সরবরাহ করা, দেহের অঙ্গ গুলোকে রক্ষা করা এবং কোষের ঝিলি তৈরি করে তা হরমোন তৈরিতে সহায়তা করা।
আর উৎস অনুযায়ী এই ফ্যাটকে মূলত ২ ভাগে বিভক্ত করা হয়। একটি উদ্ভিজ্জ স্নেহ আর অন্যটি প্রাণিজ স্নেহ হিসেবে পরিচিত। স্নেহের অন্তর্ভুক্ত খাদ্যপণ্যগুলো হলো – তেলবাদাম, সূর্যমুখী, সয়াবিন, সরিষা এবং ভুট্টার তেল। আর অপরদিকে প্রাণিজ স্নেহ পদার্থের অন্তর্ভুক্ত খাদ্য হচ্ছে ডিমের কুসুম।
৪. ভিটামিন (Vitamins)
ভিটামিন হচ্ছে খাদ্যের একটি অন্যতম উপাদান। আর ভিটামিনের মূলত কাজ হচ্ছে–
- ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করা,
- স্নায়ু ও পেশির কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে রাখা,
- শরীরে তরলের ভারসাম্য বজায় রাখা,
- চোখের দৃষ্টিশক্তি ঠিকঠাক রাখা,
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং
- শরীরে কোষের বৃদ্ধি ও মেরামতে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করা।
আর তাই একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পরিমিত পরিমাণে ভিটামিন জাতীয় খাবার খাওয়া খুবই জরুরী। সাধারণত যেসব খাদ্য প্রচূর পরিমানে ভিটামিন পাওয়া যায় তা নিম্নে তুলে ধরা হল–
- দুধ,
- ডিম,
- মাছ,
- মাংস,
- তেল,
- বাদাম,
- ঢেঁকিছাটা চাল,
- লাল আটা,
- ছোলা,
- মুগ,
- পালংশাক,
- টমেটো,
- বাঁধাকপি,
- ফুলকপি,
- লেবু,
- আম,
- আমলকি,
- আপেল ইত্যাদি খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে।
৫. খনিজ লবণ (Mineral salts)
এই পুষ্টি উপাদানকে বলা হয় অযোগ্য খাদ্য উপাদান। মূলত আমাদের সকলের দেহের জন্য খনিজ লবণের রয়েছে অনেক উপাকার। আমাদের দেহের খনিজ লবণের অভাব দেখা দিলে সেসব সমস্যা হয়–
- হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য খারাপ হয়,
- স্নায়ু ও পেশীর কার্যক্রম দুর্বল হয়ে পড়ে,
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়,
- লৌহ রক্তকণিকা তৈরিতে বাধা সৃষ্টি হয় হরমোন ও
- এনজাইম সঠিক মাত্রায় তৈরি হতে পারে না।
আর তাই সকলের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় এবং পরিণত পরিমাণে খনিজ লবণ খেতে হবে গ্রহণ করতে হবে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের জন্য মূলত ট্রেস মিনারেল (Trace minerals) ও মেক্রো মিনারেল (Macro minerals) জাতীয় খাবারগুলো খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে।
৬. পানি (Water)
পানি আমাদের দেহের জন্য অপরিহার্য একটি উপাদান। কেননা পানি ছাড়া কোন মানুষ বেঁচে থাকতে পারে না। তাই হ্যাঁ বেঁচে থাকার জন্য যেমনি খাদ্যের প্রয়োজন রয়েছে ঠিক তেমনি পানিরও প্রয়োজন রয়েছে। অন্যান্য খাদ্য বস্তু থেকেও পানির প্রয়োজন কিছুটা ভিন্ন।
কেননা দৈহিক ওজনের শতকরা ৬০ থেকে ৭০ ভাগ শুধুমাত্র পানি দ্বারা গঠিত। তাই একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন অবশ্যই অন্য পুষ্টি গুলো পরিণত পরিমাণে গ্রহণ না করলেও অন্তত পানি গ্রহণ করা উচিত। তাই আমাদের সকলেরই নিয়মিত সঠিক নিয়ম মেনে পানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত।
খাদ্য সম্পর্কে লেখকের মতামত
খাদ্য বলতে কি বুঝায়? খাদ্যের উপাদান কয়টি ও কি কি নিয়ে এর ছিল আমাদের আজকের আলোচনার পরিসমাপ্তি। আর যেহেতু আমাদের শরীরের জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও খাদ্য বিদ্যমান প্রতিটা পুষ্টি উপাদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তাই সঠিক মাত্রায় খাবার গ্রহণ করা উচিত এবং খাবার খাওয়ার ব্যাপারে সচেতন থাকা।
খাদ্য সম্পর্কিত এই আর্টিকেলটি আপনার মনে কোন ধরণের প্রশ্ন জাগলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন এমনকি কোন মতামত থাকলেও তা কমেন্ট করে জানাবেন অবশ্যই। এমন আরো নিয়মিত গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে বা বিভিন্ন জরুরি তথ্য পেতে আমাদের এই কাটিং টু সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন।