চিরতা হচ্ছে মূলত একটি ভেষজ উদ্ভিদ যা আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী। তো আপনি কি চিরতা খাওয়ার উপকারিতা ও চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে কিনা সেই সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি এখন এই বিষয়ে সঠিক তথ্য পেতে ঠিক জায়গাতেই এসেছেন। কেননা আমরা আজকের এই পোষ্টে মানে পুরো আর্টিকেলজুড়ে চিরতা খাওয়ার উপকারিতাসহ এর আরও জরুরি টপিক নিয়ে আলোচনা করব।
চিরতা মূলত আমাদের দেহে বিভিন্ন ধরনের রোগ নিরাময়ে এবং বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে থাকে। এই ভেষজ উদ্ভিদটি আমাদের বাপ-দাদারা অনেকেই দেহের বিভিন্ন সরল রোগ থেকে শুরু করে জটিল রোগ সারাতে প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহার করে আসছে। তো আপনিও যদি চিরতা খাওয়ার উপকারিতা ও এর ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে অবহেলা না করে সম্পূর্ণ পোষ্টটি পড়ুন।
উপস্থপনা – চিরতা কি
আসুন চিরতা খাওয়ার উপকারিতা জেনে নেওয়ার আগে প্রথমে আমরা চিরতার পরিচিতি নিয়ে কিছু তথ্য সংক্ষেপে জেনে নেই। চিরতা হচ্ছে সাধারনত একটি বহু বর্ষজীবী ভেষজ উদ্ভিদ। যা ভারতবর্ষে প্রচুর পরিমাণে জন্মে বিশেষ করে কাশ্মীর ও ভুটানে এটি বেশি পাওয়া যায়। এর উচ্চতা প্রায় ১.৫ মিটার। আর এর গাছের পাতা ১০ সেন্টিমিটারের মতো লম্বা হয়।
এর ফুল দেখতে অনেকটা কিছুটা সবুজ গোলাপি। আর এর ফল দেখতে সামান্য ডিম্বাকৃতির মতো। চিরতার আয়ুর্বেদিক নাম হচ্ছে মূলত কিরাততিক্তা। যার ফলে এটি খেতেও তিতো। তবে এটি খেতে তেতো হলেও আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ বাড়াতে বেশ ভালো ভূমিকা রাখে। এমনিতেও কেউ রোগ ছাড়া এটি খেলেও আমাদের শরীরের তারুণ্য ধরে রাখতে সহায়তা।
এছাড়াও এই ভেষজটি আমাদের জ্বর ও চর্ম রোগসহ বিভিন্ন রোগ সারাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এমন আরও উপকারতা সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিভিন্ন ধরনের তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। তাহলে চলুন আর বেশি কথা না বাড়িয়ে প্রথমেই চিরতা খাওয়ার উপকারিতাগুলো জেনে নেই।
চিরতা খাওয়ার উপকারিতা
চিরতা খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে মূলত প্রথমত এটি আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে। আপনি যদি কোন তিতা জিনিস নিয়মিত খান তাহলে দেখবেন আপনার দেহে রোগ-বালাই খুব কম দেখা দিবে। মোটকথা আপনার শরীরে অসুখ-বিসুখ হওয়ার প্রবণতা অনেকটা কম থাকে।
📌আরো পড়ুন 👇
এছাড়া যারা ডায়াবেটিস রোগী রয়েছেন তারা যদি চিরতা নিয়মিত খায় তাহলে বেশ উপকারী ভূমিকা পালন করবে কেননা এটি এতে রয়েছে প্রচূর পরিমানে ভেষজ উপাদান। আবার এটি আমাদের দেহের রক্তে চিনির পরিমাণকে কমিয়ে ব্লাডের সুগার লেভেলকে স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে থাকে।
আবার অনেকের চিরতার পানি খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে আনে। এটি অনেক অসুস্থদের মুখের রুচি ফিরিয়ে নিয়ে আসতে ভেজানো পানির সাথে খেলে দারুন কাজ করে। তাই পরিশেষে বলা যায় চিরতার উপকারিতা বহুগুন। তো আশা করছি আপনারা চিরতা খাওয়ার উপকারিতা জানতে পেরেছেন।
খালি পেটে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা
আমরা হয়তো ইতিমধ্যে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা গুলো জেনে নিয়েছেন। এবার আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যারা জানতে চায় যে খালি পেটে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা কি? তাহলে চলুন এবার এই বিষয়েও ক্লিয়ার হওয়া যাক।
এলার্জি দূর করে
যাদের এলার্জিজনিত সমস্যা রয়েছে তারা যদি সকালে খালি চিরতা নিয়মিত খায় তাহলে এই সমস্যা থেকে রক্ষা পাবেন।
শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
চিরতা ভেজানো পানি খালি পেটে খেলে শরীরের রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ থাকে। যা মূলত একজন ডায়াবেটিস রোগীর জন্য খুবই উপকারী।
লিভারের সমস্যা দূর করে
যাদের লিভারের বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে তাদের সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে হলে চিরতা ভেজানো পানি পান করতে হবে তাহলে আপনার লিভার সুস্থ থাকবে।
হাঁপানি সমস্যা দূর করে
অনেকের ঋতু পরিবর্তনজনিত কারণে কিংবা ঠান্ডা লাগলে হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দেয়। তাদের ক্ষেত্রে সকালে খালি পেতে চিরতা খাওয়াটা খুবই উপকারি হতে পারে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
চিরতাতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর পরিমান অনেক বেশি থাকায় দেহে অনেক উপকার করে থাকে। চিরতা সকালে খালি পেটে ভেজানো পানি খেলে দেহে রক্তর স্বল্পতা দূর হয় এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়।
চিরতা খাওয়ার নিয়ম
আমাদের আশেপাশে অনেক ধরণের ভেষজ উপাদান রয়েছে যার মধ্যে চিরতা অন্যতম। এটি আমাদের দেহের বিভিন্ন রোগব্যাধির বিরুদ্ধে লরাই করতে পারে। আপনি যদি চিরতার সঠিক উপকারিতা পেতে চান, তাহলে আপনাকে নিম্নলিখিত নিয়মে খেতে হবে।
১। প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আপনাকে এক গ্লাস পানিতে ৭ থেকে ৮ গ্রাম চিরতা নিয়ে একটি পাত্রে ভিজিয়ে রাখতে এরপর সকালে অর্ধেক খাবেন এবং সেদিন রাতে ঘুমানোর আগে বাকিটা খেতে হবে।
২। দেহের ক্ষতস্থান শুকানোর ক্ষেত্রে ১ কাপ চিরতা নিয়ে হালকা গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখজে সকালে ঘুম থেকে উঠে সেই পানি ছেঁকে নিয়ে ক্ষতস্থান ধুয়ে মুছে দিতে হবে। তাহলে কয়েকদিনে ক্ষত সেরে যাবে।
৩। জ্বর সারানোর ক্ষেত্রে ৫ থেকে ৬ গ্রাম চিরতা নিয়ে ৭/৮ কাপ পানিতে ভিজিয়ে সিদ্ধ করে সেটাকে ২ কাপ পানিতে পরিণত করে নিয়ে সেই পানি আপনাকে সকালে এবং বিকেলে অর্ধেক অর্ধেক পান করতে হবে তাহলে দেখবেন জ্বর কোথায় পালিয়ে গেছে।
৪। হাঁপানির সমস্যার ক্ষেত্রে ১ গ্রাম চিরতার গোড়া নিতে হবে এরপর তারর সাথে সম্ভব হলে খাঁটি মধু নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে খেতে হবে। এভাবে যদি কয়েকদিন ধরে নিয়মিত খেতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনি হাঁপানির সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়ে গেছেন। এটিই হচ্ছে মূলত চিরতা খাওয়ার সঠিক নিয়ম।
চিরতা খাওয়ার অপকারিতা
আপনি হয়তো জানেন যে প্রতিটা জিনিসেরই উপকারিতার পাশাপাশি সামান্য পরিমাণ হলেও অপকারিতা থাকে। ঠিক তেমনি চিরতার ক্ষেত্রে অবশ্যই তার ব্যতিক্রম নয়। তো আপনি কি চিরতা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? মূলত আপনাদের সুবিধার কথা ভেবেই আমরা পোষ্টের এই অংশে চিরতা খাওয়ার অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা চেষ্টা করেছি।
- আপনি যদি নিয়ম না মেনে একটানা অনেকদিন ধরে চিরতা কাহ্ন তাহলে কিডনির সমস্যা হতে পারে।
- দীর্ঘদিন চিরতা খাওয়ার ফলে অনেকের শারীরিক সমস্যাও লক্ষ্য করা যেতে পারে।
- এটি খেতে অতিরিক্ত তেতো হওয়ায় অনেকের বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে।
- গর্ভবতী এবং স্তন্যদায়ী মহিলাদের ক্ষেত্রে এটি একজন অভিজ্ঞ ও নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শের পরেই খাওয়া শুরু করা উত্তম।
- আবার যারা ডায়াবেটিস রোগী রয়েছেন তাদের ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকা উচিত। কেননা সবার ক্ষেত্রে এটি উপকারি ভূমিকানা-ও পালন করতে পারে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় একজন অভিজ্ঞ ও নিবন্ধিত চিকিৎসকের ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া।
চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে
আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে কিনা? এর উত্তর হচ্ছে অনেকের ক্ষেত্রে এটি দেহের কিডনির ক্ষতির কারণ হতে পারে। এর কারণটা চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। দীর্ঘ সময় ধরে চিরতা ভেজানো পানি খাওয়ার ফলে অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের দেহে নানান ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার মধ্যে কিডনির ক্ষতি হওয়াটা অন্যতম।
📌আরো পড়ুন 👇
চিরতার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যালকালয়েট বিদ্যমান রয়েছে যার ফলে আমাদের দেহের কিডনির ক্ষতি হতে পারে। আবার দীর্ঘ সময় চিরতা খাওয়ার ফলে দেহের মধ্যে ডিহাইডেট দেখা দিতে পারে এতেও কিন্তু অনেকের কিডনির ক্ষতি করে থাকে।
এছাড়াও অনেক দিন যাবত চিরতা ভিজিয়ে সেই পানি খাওয়ার ফলে অনেকের দেহে রক্তচাপ বেড়ে যায়। যা কিডনির ক্ষতি বা কিডনি বিকল করে ফেলতে পারে। কিডনির এমন সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে হলে চিরতা খাওয়ার সময় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
এছাড়াও নিয়মিত দেহের রক্তচাপ পরীক্ষা করতে হবে এবং এর পাশাপাশি আপনাকে শর্করার মাত্রাটা পরীক্ষা করতে হবে। আর যদি কিডনিজনিত কোন সমস্যা দেখা দেয় বা কোন লক্ষণ দেখতে পান তাহলে কিডনির কার্যকরিতা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
চিরতা কতদিন খাওয়া যায়
চিরতা কতদিন খাওয়া যায়? এটি আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন। মূলত চিরতা একটানা ২ সপ্তাহের বেশি দিন খাওয়া উচিত না। কারণ আপনি যদি বেশিদিন যাবত এটি খেতেই থাকেন তাহলে হিতের বিপরীত হতে পারে যেমন শারীরিক ও কিডনির সমস্যা হতে পারে। চিরতা হচ্ছে মূলত একটি ভেষজ উদ্ভিদ। যার পেতে থেকে শুরু করে শিকড় অবদি ঔষধি গুণাগুনে ভরপুর।
চিরতা খেলে কি ওজন কমে
আপনারা উপরের অংশ থেকে চিরতা কতদিন খাওয়া যায় তা জানতে পেরেছেন। আসুন এবার আমরা জানবো চিরতা খেলে কি ওজন কমে কিনা? ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সাধারনত চিরতা বিশেষ ভুমিকা রাখে। কেননা এতে প্রচুর পরিমাণ এর মিথানল বিদ্যমান রয়েছে যা দেহের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয় এবং শরীরে ফ্যাট জমতে পারে না। যার ফলে আমাদের দেহের ওজন কমতে থাকে।
চিরতা খেতে অনেকটাই তেতো হওয়ার ফলে এটি পেটে জমে থাকা চর্বিগুলিকে দূর করতে সাহায্য করে। তাই আপনি যদি নিজের ওজন কমাতে চান, তাহলে নিয়মিত চিরতা খেয়ে সহজেই ওজন কমাতে পারবেন। তো আশা করছি আপনারা চিরতা খেলে কি ওজন কমে কিনা তা জানতে পেরেছেন।
ডায়াবেটিসে চিরতা খাওয়ার উপায়
আপনারা কি ডায়াবেটিসে চিরতা খাওয়ার উপায় জানেন? আপনি যদি একজন ডায়াবেটিস রোগী হয়ে থাকেন আর যদি রাতে ঘুমানোর আগে চিরতা একটি পাত্রে নিয়ে পানি মিশিয়ে সারারাত ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খেতে পারেন তাহলে আপনার রক্ত শুদ্ধ হবে ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকে।
চিরতা নিয়মিত খেলে ইনসুলিন নিঃসরণকে উদ্দীপ্ত করে এবং গ্লুকোজ গ্রহণ তুলনামূলক বাড়িয়ে দেয়। মোটকথা হচ্ছে রক্তের শর্করার মাত্রা কমাতে এই চিরতার খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
তাই বলা যায় ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এই চিরতা খাওয়াটা বেশ উপকারী। কেননা এটি রক্তে চিনির মাত্রা কমিয়ে আনে এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ রাখে। এছাড়াও ভিজিয়ে রাখা চিরতা পানি আমাদের দেহের রক্তের ক্লোরোস্টেরলের পরিমাণ অনেক কম করে। এটিই হচ্ছে ডায়াবেটিসে চিরতা খাওয়ার উপায়।
গর্ভাবস্থায় চিরতা খেলে কি হয়
অনেক গর্ভাবতী মহিলা আছেন যারা জানতে চায় যে গর্ভাবস্থায় চিরতা খেলে কি হয়? তাহলে চলুন, তাদের এই প্রশ্নের উত্তরটি এবার জেনে নেওয়া যাক। গর্ভবতী ও স্তন্যদায়ী মহিলাদের ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ও নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এই চিরতা খাওয়া উচিত।
কেননা চিরতা খেতে অনেকটা তেত হওয়ার ফলে খাওয়ার ফলে অনেকের বমি বমি ভাব হয় এমনকি বমি করে ফেলেন। যা এ সময়ে মানে গর্ভাবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে ঝুকিসুরূপ হতে পারে। তাই এক্ষেত্রে আপনার সচেতনতা অবলম্বন করাটা খুবই জরুরি। আশা করি গর্ভাবস্থায় চিরতা খেলে কি হয় তা জানতে পেরেছেন।
চিরতা সম্পর্কে সাধারন জিজ্ঞাসা (FAQs)
চিরতা কতটুকু খাওয়া উচিত?
চিরতা পাউডার ১ থেকে ৩ গ্রাম খাওয়া উচিত অথবা একজন চিকিৎসকের নির্দেশ মোতাবেক খেতে হবে।
চিরতা কি ত্বকের জন্য ভালো?
চিরতা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। ত্বকের নানান ধরণের সমস্যা যেমন চামড়ার ক্ষত সারাতে এবং ত্বকের অন্যান্য ইনফেকশন সারাতে উপকারী ভূমিকা পালন করে থাকে।
চিরতা কিভাবে খেতে হয়?
চিরতা যেকোন সমস্যার ক্ষেত্রে রোজ সকালে খালি পেটে খেলে সবথেকে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
চিরতা গুড়ার দাম কত?
প্রতি ১০০ গ্রাম Khaas Food Chirota Powder রকমারী পেয়ে যাবেন মাত্র ৮০ থেকে ৯০ টাকায়।
চিরতা সম্পর্কে লেখকের মতামত
চিরতা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী হলেও অবশ্যই অতিরিক্ত চিরতা ভেজানো পানি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। নিয়মিত চিরতা ভেজানো পানি খাওয়ার ফলে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই আমাদেরকে বেশ কিছুদিন গ্যাপ করে চিরতা ভেজানো পানি খেতে হবে। আশা করি আজকের আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে আপনারা চিরতা সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে পেরেছেন।