কৃষি হলো প্রতিটা দেশের প্রাণ – আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার। বিশেষ করে আমাদের দেশে কৃষি এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি হয় কারণ আমরা জানি বাংলাদেশ কৃষিপ্রধাণ দেশ হিসেবে পরিচিত। একটি দেশের সকল ধরণের খাদ্য স্বল্পতা দূরীকরণের ক্ষেত্রে কৃষি সবথেকে বেশি ভূমিকা পালন করে। এই কৃষিতে প্রতিটা দেশের ক্ষেত্রেই অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে। আমাদের দেশে সেই প্রাচীন কাল থেকেই বিভিন্ন উপায়ে ফলন বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। কেননা এই দেশের অর্থনীতির মূল অংশ হচ্ছে কৃষি।
কৃষি হলো মূলত একটি দেশের প্রাণ। তাই কৃষি কাজের যন্ত্রপাতির আধুনিকিকরণ সবচেয়ে বেশি ভুমিকা রাখে। দিনের পর দিন দিনে কৃষি প্রযুক্তির প্রসার ও ব্যবহার উভয়ই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এজন্য আমরা আজকের এই ব্লগে ১৫ টি আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আপনি যদি কৃষি কাজে ব্যবহার করা হয় এমন আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নাম জেনে না থাকলে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
উপস্থাপনা – আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নাম
২১ শতক থেকে, আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি কৃষি কার্যক্রমের গুণগত মান ও দক্ষতা উন্নতির প্রভাব ফেলতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি কৃষক এর পাশাপাশি কৃষি পেশাজীবীদের সবচেয়ে বড় দক্ষ পদ্ধতিতে প্রয়োজন মোতাবেক ফলন বৃদ্ধি করে থাকে। সাধারনত উন্নত বৈশিষ্ট্য দ্বারা আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি চিহ্নিত করা হয়, যার মধ্যে স্বয়ংক্রিয়তা, নির্ভুলতা এবং নানান প্রকারের বিশেষ ক্ষমতা রয়েছে।
আরো পড়ুন 👇
যা ক্রমবর্ধমান চাহিদাসম্পন্ন কৃষি শিল্পের চাহিদা পূরণ করতে বেশি উপযুক্ত করে তোলে। এই ব্লগ পোস্টে, আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতির নাম, ব্যবহার এবং তারা কৃষি কার্যক্রমে কী কী সুবিধা নিয়ে আসতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করা হবে। আমরা নানান প্রকারের ট্রাক্টর ও অন্যান্য মেশিনের পাশাপাশি চাষের পদ্ধতি তুলনায় তাদের ব্যবহারের সুবিধা নিয়ে সাজানোর চেষ্টা করেছি।
আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নাম
বিশ্বের প্রায় প্রতিটা দেশেই এখন কৃষি কাজে সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে শ্রম ও সময় উভই অপচয় বন্ধ করেছে। অল্প সময়ে অনেক বেশি কাজ করার জন্য প্রযুক্তি অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে। প্রযুক্তির কল্যানে আগে জমি চাষ করতে যত মানুষের কাজের প্রয়োজন হতো সেখানে এখন শুধু মাত্র একটা যন্ত্র ব্যবহার করে এই কাজ করা হচ্ছে। তবে এখনো অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশের প্রযুক্তি অনেক পিছিয়ে রয়েছে। আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির কয়েকটি নাম ও ব্যবহার নিম্নে তুলে ধরা হলো –
১. থ্রেসার – ধান, গম মাড়াই করার মেশিন
আগেরকার দিনের অন্যতম একটি পেশা ছিল ধান কিংবা গম হাতে মাড়াই করা । তবে এটাতে এই কাজে অনেক বেশি সময় খরচ হওয়ার পাশাপাশি অনেক বেশি ব্য্যবহুল ছিল। তবে আধুনিক এই সময়ে এসে এই থ্রেসার আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং অতি অল্প সময়ের মধ্যে ধান কিংবা গম মাড়াই করা যায়।
২. রাইস ট্রান্সপ্লান্টার – ধান বীজ বপন করার মেশিন
এই মেশিন দিয়ে ধানের বীজ বপন করা হয়। রাইস ট্রান্সপ্লান্টার সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়। সাধারনত পরিমাণে অনেক বড় বড় জমি গুলোতে খুব সময়ের মধ্যে বীজ রোপণ প্রক্রিয়াকরণ শেষ করতে। এটা দিয়ে সঠিক ভাবেই হাতের কোনরকম স্পর্শ ছাড়াই ধানের বীজ নিজের জমিতে বপণ করতে পারবেন। এটি দিয়ে খুব অল্প সময়ে অনেক জায়গা জুড়ে বীজ লাগানো সম্ভব।
৩. ট্রাক্টর – জমিতে লাজ্ঞল দেয়ার মেশিন
ট্রাক্টর আমাদের বাংলাদেশে কৃষি কাজে সবচেয়ে বেশি ব্যবহুত একটি প্রযুক্তির নাম। ট্রাক্টর প্রযুক্তি দিয়ে মূলত একদিকে যেমন নিজের জমিতে লাজ্ঞল দেয়া যায় তেমনি অন্যদিকে ফসল কাটার কাজেও খুব সহজে ব্যবহার করা যায়। এই মেশিন দিয়ে নানান ধরণের কৃষি কাজের উপকরণ সরবরাহ করা যায়। তাই বলা যায় কৃষি কাজের ক্ষেত্রে এই ট্রাক্টর মেশিন অনেক বেশি কার্যকরী।
৪. হারভেস্টার – ফসল কাটার মেশিন
হারভেস্টার প্রুযুক্তি ব্যবহার করে ধান, গম সহ আরও অন্যান্য কাটার কাজে ব্যবহার করা হয়। থ্রেসার শুধু মাত্র ফসল কাটার জন্য ব্যবহার করা হয় তবে এই মেশিন ধানের গাছ সহ আপনাকে ফসল সংগ্রহ করাতে সবচেয়ে সুবিধা দিতে পারবে।
এই মেশিন বর্তমান সময়ে অন্যান্য দেশের পাশাপাশি আমাদের বাংলাদেশেও প্রচূর পরিমাণে ব্যবহার করা হচ্ছে। গরমে ধান কাটা অনেক কষ্টসাধ্য তাই সাধারণ কৃষিজীবি মানুষের এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এখন অনেকেই হারভেস্টার দিয়ে কম সময় ও শ্রম ব্যয় করে অনেক পরিমানে জমির ধান সংগ্রহ করে।
৫. বেলার – আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নাম
বেলার মেশিনও আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি হিসেবে পরিচিত। এই মেশিন দিয়ে নানান ধরণের কৃষি উপকরণ অতি সহজেই নিয়ে আসা সম্ভব। বিশেষত খড় জাতীয় ফসলের ক্ষেত্রে অনেক বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে।
৬. ব্যাচ ড্রায়ার – ধান, গম, ভুট্টা শুকানোর মেশিন
কৃষি কাজে আরেকটি আধুনিক প্রযুক্তি হলো ব্যাচ ড্রায়ার। এটা দিয়ে মূলত ভিজা ধান, গম ইত্যাদি শুকানো যায়। খাদ্য শস্য ভিজা থাকলে তা দ্রুত সময়ের মধ্যে নষ্ট হয়ে যায়। তাই আপনি যদি এই ব্যাচ ড্রায়ার প্রযুক্তি আপনার ফসল বা খাদ্য শস্য ব্যবহার করেন তাহলে বিভিন্ন ভাবে ফসলকে আদ্র অবস্থায় রাখতে পারবেন।
৭. পাওয়ার টিলার – জমি প্রস্তুত করার মেশিন
আমরা হয়তো অধিকাংশ মানুষই পাওয়ার টিলার মেশিন বা প্রযুক্তি সাথে পরিচিত। পাওয়ার টিলার হচ্ছে মূলত বর্তমান সময়ের অন্যতম একটি কৃষি ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তি। বীজ বপণ করার আগে যদি জমি ভালো ভাবে প্রস্তুত করা না হয়, তাহলে জমিতে ফসল ফলন হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম হয়। এই আধুনিক প্রযুক্তি পাওয়ার টিলার জমি কম সময়ের মধ্যে সঠিক ভাবে প্রস্তুত করার কাজে বেশি ব্যবহার করা হয়।
৮. সেচ পাম্প – পানি সেচ দেওয়ার মেশিন
কৃষি জমিতে উন্নতির পরিমান বাড়াতে হলে সময় মতো সেচের ব্যবস্থা করতে হবে। সেচ দেয়ার জন্য এখন বিভিন্ন ধরণের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। বর্তমান সময়ে ইলেক্ট্রিসিটি ব্যতিত সৌর শক্তি ব্যবহার করেই ফসলের জমিতে সেচ দেয়ার কয়েকটি সেচ মেশিন বাজারে পাওয়া যায়। এগুলো মেশিন ব্যবহার করে সময় ও খরচ দুটোই কমিয়ে আনতে পারবেন।
৯. স্প্রেয়ার – কিটনাশক স্প্রে করার মেশিন
স্প্রেয়ার মূলত স্ফসলের জমিতে বিভিন্ন ধরণের কিটনাশক স্প্রে করার জন্য ব্যবহার করা হয়। কীটনাশক ছাড়াও আরও নানান প্রকারের রাসায়নিক দ্রব্য ও সার দেয়ার জন্য এই প্রযুক্তি ব্যবহার হয়ে থাকে। বর্তমান সময়ে এসে প্রায় প্রতিটা দেশে ড্রন প্রযুক্তি ব্যবহার করে জমিতে স্প্রে প্রদান করা হয়। তবে আমরা আশা করছি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে এই প্রযুক্তি আমাদের বাংলাদেশেও চলে আসবে।
১০. রিপার – ফসল ও ঘাস কাটার মেশিন
রিপার মেশিনটি খুবই ছোট তবে জমিতে কাজের ক্ষেত্রে অনেক বেশি কার্যকরী মূলক ভুমিকা পালন করে থাকে। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছোট ছোট ফসল ও ঘাস একটা মানুষকে দিয়েই কাটা যায়। এর মধ্যে একটি বক্সের মতো থাকে সেখানেই সব কিছু পরে থাকে। আবার সেই বক্সের ভিতর থেকে সংগ্রহ করে নেয়া যায়।
১১. হাইড্রোট্রিলার – আগাছা দূরকরার মেশিন
কৃষি কাজে ব্যবহার করা হয় এমন কয়েকটি আধুনিক প্রযুক্তি নাম তুলে ধরেছি। এখন আপনারা প্রশ্ন করতে পারেন যে আমরা কি ঘাস এখনো হাতেই কাটব? একদমই নয় বর্তমান সময়ে এসে আধুনিক ঘাস কাটার জন্য মেশিন রয়েছে যাকে হাইড্রো টিলার মেশিন বলা হয়। এই মেশিন ব্যবহার করে খুব সহজেই অতি কম সময় ব্যয় করে জমির ঘাস সঠিকভাবে কাটতে পারবেন।
১২. মাড়াইকল – ফসল মাড়াই করার যন্ত্র
থ্রেসার যন্ত্র মূলত গম, রাই, ওট এবং অন্যান্য খাদ্য শস্য তাদের খড় থেকে আলাদা করতে ব্যবহার করা হয়। এটি কৃষি কাজের ক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য অংশ, এটি উচ্চ পরিমাণে দক্ষতার সাথে ফসল প্রক্রিয়া করা হয়। থ্রেসারগুলি একটি পাখা ব্যবহার করে একটি ঘূর্ণমান ড্রাম এবং তুষ উড়িয়ে দেওয়ার কাজ করে।
১৩. প্ল্যান্টার – বীজ রোপণ করার মেশিন
প্ল্যান্টার মেশিন হচ্ছে মূলত আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতির একটি বিশেষ অংশ যা দক্ষ পদ্ধতিতে বীজ রোপণের জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। এটি স্ব-চালিত যান বিভিন্ন সারি মোতাবেক বীজ ড্রিল দিয়ে সাজানো থাকে, যা একটি গঠনে মাউন্ট করা হয় এবং এমনভাবে আস্তরণ করা হয় যা অভিন্ন বীজ রোপণের অনুমতি দেয়।
প্ল্যান্টারটি সেন্সর এবং অন্যান্য প্রযুক্তির সাথে সজ্জিত যা এটিকে নির্দিষ্ট গভীরতা, ব্যবধান এবং হারে সঠিকভাবে এবং দক্ষতার সাথে বীজ রোপণ করতে সক্ষম করে। এই ধরনের যন্ত্রপাতির ব্যবহার ফসলের ফলন বাড়াতে এবং বীজ রোপণের জন্য প্রয়োজনীয় শ্রমের পরিমাণ কমাতে সহায়তা করে।
১৪. ফর্কলিফ্ট – ভারী বোঝা পরিবহন করার যন্ত্র
আধুনিক অন্যান্য কৃষি যন্ত্রপাতির মধ্যে ফর্কলিফ্ট মেশিন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি গুদামসহ অন্যান্য জায়গায় যেখানে প্রচুর পরিমাণে কৃষি পণ্য রাখার প্রয়োজন হয় সেখানে ভারী বোঝা পরিবহন করার জন্য ব্যবহৃত হয়। ফর্কলিফ্টগুলি ভারী বোঝার পরিচালনার ক্ষেত্রে খুবই জরুরি এবং আধুনিক কৃষি উৎপাদনে ক্রমবর্ধমানভাবে এই মেশিন বা যন্ত্রের ব্যবহার হচ্ছে।
১৫. এক্সিয়াল ফ্লো পাম্প – পানি উত্তোলন করার মেশিন
এক্সিয়াল ফ্লো পাম্প বা অক্ষীয় প্রবাহ পাম্প এক ধরনের কম লিফট পাম্প যা মূলত কম হেডে অনেক বেশি পানি উত্তোলন করার ক্ষেত্রে বেশ ভালো উপযোগী। এই মেশিন ৫ মিটার কিংবা ১৬ ফুট পর্যন্ত উচ্চতায় খোলা জলাশয়ের পানি উত্তোলন করতে পারে। এতে সমান ক্ষমতার এলএলপি’র চেয়ে ৩ গুণ পর্যন্ত পানি উঠাতে পারে এবং জ্বালানী খরচ প্রায় অর্ধেক হয়।
এই পাম্প মূলত এক ধরনের প্রতিষ্ঠিত প্রযুক্তি যা থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন এবং ভিয়েতনাম ভূপৃষ্ঠস্থতে পানি উঠানোর কাজে ব্যবহার করা হয়। এগুলো অঞ্চলে যেখানে ভূ-উপরস্থ পানিকে ১-৩ মিটার উচ্চতায় সেচ দিতে হয় অথবা ছোট বড় সকল মাপের মৎস্য খামারে এই প্রযুক্তি ব্যাপক হারে ব্যবহার করা হয়।
তো যাইহোক পরিশেষে বলব – উপরে দেয়া ১৫টি প্রযুক্তি ছাড়াও কৃষি কাজে ব্যবহার করা হয় এমন আরও অনেক ধরণের আধুনিক প্রযুক্তি বা মেশিন রয়েছে যা দিয়ে খুব কম সময়ে অনেক বেশি ফসল উৎপাদন করা সম্ভব। তবে আমাদের বাংলাদেশে সব ধরণের প্রযুক্তি এখন অবদি আসেনি।
কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তির গুরুত্ব
আমরা ইতিমধ্যে উপরের অংশেই বলেছি দেশের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড হচ্ছে কৃষি। বিশেষ করে আমাদের বাংলাদেশ হচ্ছে মূলত একটি কৃষি প্রধান দেশ। আমাদের আয়ের মূল চাবিকাঠি হিসেবে কৃষি প্রধান পেশা কে জীবিকার তাগিদ হিসেবে কাজ করে। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে খুব সহজে এবং অনেক কম সময় খরচ করে বেশি উপার্জন করা যায়।
ফসল উৎপাদন খরচ যত কম হবে কৃষিতে প্রতিটা মানুষের উন্নয়ন তত বেশী বৃদ্ধি পাবে। বিশ্বের প্রায় সকল দেশের সাথে একটি প্রতিযোগিতামূলক হিসেবে এই দেশেরও উচিত হবে দ্রুত সময়ের মধ্যে আধুনিক কৃষি তে প্রযুক্তির ব্যবহার পুরোপুরিভাবে নিশ্চিত করা।
আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি নাম সম্পর্কে লেখকের মতামত
আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি গুলি প্রতিটা কৃষকের খাদ্য উৎপাদনে আগের তুলনায় অনেক বিপ্লব ঘটিয়েছে। এটি খামারগুলির দক্ষতা বাড়িয়েছে, এর পাশাপাশি চাষের পরিবেশগত প্রভাবও তুলনামূলক কমে এসেছে। এটি আমাদেরকে কর্মসংস্থান সহ আরও বেশি খাদ্য উৎপাদন করার অনুমতি দিয়েছে যা দারিদ্র নিরাপত্তাহীনতার ক্ষেত্রে বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একটি মূল্যবান হাতিয়ার গড়ে উঠেছে।
কৃষকরা এখন কম খরচে কম এবং পরিশ্রমে বেশি খাদ্য উৎপাদন করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করতে দেয়। আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নাম – আর্টিকেলে আমরা আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি। আপনারা জেলা কৃষি অফিসে একটি আলোচনা করার মাধ্যমে প্রয়োজন অনুযায়ী কোন প্রযুক্তি ব্যবহার করা উত্তম হবে তা জেনে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
১৫ টি আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে আজকের ব্লগটি উপকারি মনে হলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না আর আপনার যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করুন। আমরা আপনার মতামতের উত্তর দেওয়ার যথাযথভাবে চেষ্টা করবো। এতক্ষন ধরে কাটিং টু ব্লগের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।