আমরা অনেকেই প্রতিনিয়ত চারপাশজুড়ে বিভিন্ন ধরণের উদ্ভিদ দেখতে পাই। আমরা উদ্ভিদের উদাহরণ সম্পর্কে অবগত আছি। কিন্তু আপনাকে যদি বলা হয় যে উদ্ভিদ কাকে বলে” তখন কিন্তু আপনি এর সঠিক উত্তর দিতে পারবেন না। আর মূলত এজন্যই আমরা আজকের সম্পন্ন আর্টিকেলে উদ্ভিদ সম্পর্কে যাবতীয় বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন, তাহলে শেষ অবদি পড়ুন।
কেননা আজকে আমরা উদ্ভিদ কাকে বলে, উদ্ভিদ কত প্রকার ও কি কি, উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য ও প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করবো। তো আপনি যদি উদ্ভিদের সংজ্ঞা ভালোভাবে উপস্থাপন করতে চান এবং উদ্ভিদকে কেন্দ্র করে জরুরি বিষয়গুলো অবগত হতে চান তাহলে আমাদের আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে একেবারে শেষ অবদি পড়ে নিতে পারেন।
তাহলে আসুন আর বেশি কথা না বাড়িয়ে প্রথমে উদ্ভিদ কাকে বলে বা উদ্ভিদের সংজ্ঞা জেনে নেওয়া যাক।
উদ্ভিদ কাকে বলে
উদ্ভিদ হচ্ছে মূলত জীবের একটি প্রধান শ্রেণী, যা পৃথিবীতে প্রাণীর সাথে বসবাস করে থাকে। উদ্ভিদ জীবরা সাধারণত সবুজ রঙের হয়ে থাকে কেননা তাদের কোষে ক্লোরোফিল নামক একটি রঞ্জক পদার্থ থাকে।
আর এই ক্লোরোফিল সূর্যের আলোকরশ্নি ব্যবহার করে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কার্বন-ডাই-অক্সাইড (CO2) এবং পানি (O2) থেকে খাদ্য তৈরি করে। অতএব এর উপর ভিত্তি করে বলা যায়– যারা সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে খাবার তৈরি করে থাকে তাদেরকেই উদ্ভিদ বলা হয়।
উদ্ভিদ বলতে কি বোঝায়
আপনি যদি উদ্ভিদকে আরেকটু সুন্দরভাবে সংজ্ঞায়িত করতে চান, তাহলে উদ্ভিদ বলতে বোঝায় মূলত ওইসব প্রাণীগুলোকে যারা মাটি ভেদ করে উপরে উঠে আসে এবং তারা একই স্থানে সারা জীবন বসবাস করে থাকে, মোটকথা তারা কখনই স্থান পরিবর্তন করতে পারে না, এমনকি চলাচল করতে পারে না অথচ সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করতে সক্ষম।
📌আরো পড়ুন 👇
অতএব, যারা সূর্যালোক থেকে শক্তি নিয়ে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় নিজস্ব খাদ্য তৈরি করে কিংবা যাদের মূল, কাণ্ড এবং পাতা রয়েছে এবং যারা সর্বদা স্থির জীবন যাপন করে তাদেরকে উদ্ভিদ বলা হয়। এছাড়াও আপনি চাইলে এইভাবেও বলতে পারেন– বহুজাতিক বহুকোষী সবুজ জীবই হলো উদ্ভিদ।
তবে হ্যাঁ, সবুজ পাতা ছাড়াও এমন বেশ কিছু প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে যেগুলোর রং আলাদা রকম হয়ে থাকে। এজন্য কেউ কেউ আবার উদ্ভিদকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করে। যেমন – বহুকোষী স্বপসী এবং যারা সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে খাদ্য প্রস্তুত করতে সক্ষম তারাই হলো উদ্ভিদ।
উদ্ভিদ কত প্রকার ও কি কি
উদ্ভিদ সাধারনত বেশ কয়েক ধরণের হয়ে থাকে। তাই আপনাকে যদি এমন কোন প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় যে উদ্ভিদ কত প্রকার ও কি কি তাহলে সেক্ষেত্রে আপনাকে বেশ কয়েকটি ক্ষেত্র যুক্ত করে দিতে হবে।
কেননা, প্রথমত উদ্ভিদ রাজ্যকে ফুল এবং ফলের উপস্থিতির উপর ভিত্তি করে ২ ভাগে বিভক্ত করা হয় যথা–
- সপুষ্পক উদ্ভিদ
- অপুষ্পক উদ্ভিদ
একইভাবে উদ্ভিদকে আরো ২ ভাগে ভাগ করা হয়। যথা-👇
- উচ্চতর উদ্ভিদ
- নীচল উদ্ভিদ
এছাড়াও এর আরও অন্যান্য প্রকারভেদ রয়েছে। সেগুলো হলো–👇
- ভেষজ উদ্ভিদ
- গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ
- আবৃতজীবী উদ্ভিদ ইত্যাদি।
এখন আপনাদের সুবিধার্থে আমরা অপুষ্পক উদ্ভিদ নিয়ে আলোচনা করবো। তবে এছাড়া আমরা সপুষ্পক উদ্ভিদের মধ্যে মূলত কোন কোন উদ্ভিদগুলো অবস্থান করছে এ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানবো।
১. সপুষ্পক উদ্ভিদ
ফুল এবং ফল জাতীয় উদ্ভিদকে সপুষ্পক উদ্ভিদ বলে অর্থাৎ সপুষ্পক উদ্ভিদ হচ্ছে মূলত ঐ সকল উদ্ভিদ কে বোঝানো হয় যাদের ফুল থাকে এবং বেজের মাধ্যমে বংশবিস্তার করে থাকে। এই সপুষ্পক উদ্ভিদকে আবার ২ ভাগে বিভক্ত করা হয় যথা –
- ব্যক্তজীবী উদ্ভিদ এবং
- গুপ্তজীবী উদ্ভিদ
২. ব্যক্তজীবী উদ্ভিদ
ব্যক্তজীবী উদ্ভিদ মূলত সর্বদা উন্মুক্ত থাকে অর্থাৎ সহজ ভাষায় বলতে গেলে এদের কোন ফলের মধ্যে কোন ধরণের বেদ সংরক্ষিত থাকে না। তাই যেসব উদ্ভিদের বীজ ফল দ্বারা আবৃত থাকে না মূলত তাদেরকে ব্যক্তজীবী উদ্ভিদ বলা হয়।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যেগুলো উদ্ভিদের নাম বলা যেতে পারে সেগুলো হলো – জুনিপার, সাইকাস, পাইনাস।
৩. গুপ্তজীবী উদ্ভিদ
সাধারনত যেগুল্লো উদ্ভিদের বীজগুলো ফলের মধ্যে সংরক্ষণ করা থাকে অর্থাৎ ফুল ধারণ করে সেগুলোই হচ্ছে গুপ্তজীবী উদ্ভিদ। তাহলে আরও সহজ ভাষায় বলতে পারেন, যেসব উদ্ভিদের বীজ ফল দ্বারা যথারীতি আবৃত তাকে গুপ্তজীবী উদ্ভিদ বলে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় মটরশুঁটি, ধান, গম।
৪. অপুষ্পক উদ্ভিদ
যেসব উদ্ভিদের সাধারনত ফুল হয় না বরং তাদের প্রজনন হয় স্পোরের মাধ্যমে মূলত সেসকল উদ্ভিদ কে অপুষ্পক উদ্ভিদ হিসেবে পরিচিত। মানে এক্ষেত্রে সহজ ভাষায় বলতে গেলে ফুল ও ফল হয় না এমন উদ্ভিদ্গুলোকে অপুষ্পক উদ্ভিদের অন্তর্ভুক্ত ধরা হয়। এদেরকে আবার ৩ ভাগে ভাগ কয়া হয় যেমন–
- মসজাতীয় উদ্ভিদ
- ফার্ন জাতীয় উদ্ভিদ এবং
- সমাঙ্গ দেহী উদ্ভিদ
৫. মসজাতীয় উদ্ভিদ
মসজাতীয় উদ্ভিদ হচ্ছে মূলত এক ধরনের সপুষ্পকহীন উদ্ভিদ, যা আসলে আর্দ্র এবং ছায়াযুক্ত পরিবেশে জন্মায়। আর এ ধরণের উদ্ভিদগুলো অধিকাংশ সময়ে মাটির উপর, পাথরের উপর, বা অন্য কোনো সমতল জায়গাগুলোতে জন্মাতে দেখা যায়।
মসজাতীয় উদ্ভিদের মধ্যে মূল, কাণ্ড এবং পাতার মত গঠন থাকে, কিন্তু এগুলো সমপূর্ণরূপে বিকশিত হয় না। আর এরা মূলত আকারে অনেক ছোট হয়ে থাকে এবং এরা ১-১০ সেন্টিমিটার লম্বা হয়।
মসজাতীয় উদ্ভিদের একটি মূখ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে মূলত এদের প্রজনন প্রক্রিয়াতে এক ধরণের স্পোর ব্যবহৃত হয়, যা তাদের সপুষ্পক উদ্ভিদ থেকে ভিন্নভাবে প্রক্রিয়াজাত করে। মসজাতীয় উদ্ভিদের উদাহরণ হচ্ছে– Pellia, Raccia.
৬. ফার্ন জাতীয় উদ্ভিদ
ফার্ন জাতীয় উদ্ভিদ অপুষ্পক উদ্ভিদগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত উদ্ভিদ হিসেবে পরিচিত। আবার যেসকল উদ্ভিদ ফুল বা বীজ উৎপন্ন করতে পারে না তাকে অপুষ্পক উদ্ভিদ বলা হয়।
আর ফার্ন জাতীয় উদ্ভিদের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে মূলত এরা স্পোর এর মাধ্যমে বংশবিস্তার করে। আর এরা সাধারণত ছায়া পরিবেশ, স্যাঁতস্যাঁতে জায়গাতে কিংবা বন জঙ্গল, ঝোপঝাড় অথবা পাহাড়ে এলাকায় জন্মায়। ফার্ন জাতীয় উদ্ভিদের উদাহরণ হিসেবে বলা যায় ক্রিটান, মইডেনহেয়ার, বস্টন, বার্ডস ননেস্ট ফার্নসহ প্রভৃতি।
৭. সমাঙ্গ দেহি উদ্ভিদ
যে সকল উদ্ভিদের দেহ অত্যন্ত সরল প্রকৃতির এবং দেহের অংশগুলো বিশেষভাবে বিভক্ত নয় এ জাতীয় উদ্ভিদকে সমাঙ্গ দেহী উদ্ভিদ বলা হয়। এজাতীয় উদ্ভিদের উদাহরণ হচ্ছে শৈবাল, কাইয়া, লিভারওয়ারটস বিভিন্ন ছত্রাক সহ প্রভৃতি।
📌আরো পড়ুন 👇
আর হ্যাঁ, ইতিমধ্যে আমরা উদ্ভিদের যে সকল প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা করলাম এর পাশাপাশি বীজপত্রের সংখ্যার উপর ভিত্তি করে আবার গুপ্তজীবী উদ্ভিদকে প্রধান দুটি ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। তার একটি হচ্ছে একবীজপত্রী উদ্ভিদ, অন্যটি হচ্ছে দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ।
উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য কি কি
উদ্ভিদ কাকে বলে, উদ্ভিদ কত প্রকার ও কি কি এই বিষয়ে জেনে নেয়ার পর এখন নিশ্চয় উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে নেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করছেন। আর তাছাড়াও এ ধরনের প্রশ্ন মূলত একাডেমিক জীবনে এসে থাকে। যাইহোক, উদ্ভিদের মধ্যে মূলত নিম্ন বর্ণিত বৈশিষ্ট্যগুলো ফুটে ওঠে যথা–
- এরা মূলত সর্বদা ক্লোরোফেল নামক এক ধরণের সবুজ রঞ্জক পদার্থ দ্বারা আবৃত থাকার ফলে এতে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে খাদ্য প্রস্তুত করা যায়।
- উদ্ভিদের কোষ প্রাচীর মূলত সেলুলোজ দিয়ে তৈরি।
- উদ্ভিদ সর্বদা স্টেম এর মাধ্যমে তাদের বংশবিস্তার করতে পারে।
- উদ্ভিদের এর একটি নির্দিষ্ট বৃদ্ধির হার ও পদ্ধতি রয়েছে যা সময়ের সাথে সাথে আকারে বড় হতে থাকে।
- উদ্ভিদের পরিবেশের সাথে অভিযোজনের সক্ষমতা রয়েছে আবার এরা শিকড়ের মাধ্যমে পানি এবং পুষ্টি গ্রহণ করে।
- উদ্ভিদে শ্বাসক্রিয়া সবসময় চলমান থাকে অর্থাৎ অক্সিজেন ত্যাগ করে এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে।
- উদ্ভিদ কখনোই নিজ ইচ্ছাই নাড়াচাড়া করতে পারে না। তবে কিছু অংশ আলোর দিকে বাঁকানো থাকে এবং শিকড় মাটির দিকে যাবে এমন ধর্ম অনুসরণ করে।
তো আশা করছি আপনারা পোষ্টের এই পাঠে উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য কি কি তা জানতে পেরে পরিস্কার ধারনা পেয়ে গেছেন। এবার তাহলে চলুন, উদ্ভিদের প্রয়োজনীয়তা সংক্ষেপে জেনে নেই।
উদ্ভিদের প্রয়োজনীয়তা
এক কথায় বলতে গেলে উদ্ভিদের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। পরিবেশের ভারসাম্য সঠিকভাবে রক্ষা করার জন্য উদ্ভিদ দুর্দান্ত ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও
- অক্সিজেন সরবরাহ,
- খাদ্য সরবরাহ,
- ওষুধ উৎপাদনে সুবিধা,
- পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার্থে ভূমিকা রাখা,
- বাসস্থান সরবরাহ এবং
- প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও মনোশান্তি বিস্তারে সর্বোত্তম ভূমিকা রাখে উদ্ভিদ প্রজাতি।
এসমস্ত দিক বিবেচনা করে আপনি নিঃসন্দেহে বলতে পারেন যে উদ্ভিদ পৃথিবীর অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ। যা ছাড়া এই পৃথিবী সঠিকতা বজায় রাখতে পারে না এবং তার কার্য প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে সক্ষম হবে না। আর মূলত এজন্যই উদ্ভিদের সুরক্ষা এবং সঠিক যত্ন নেওয়া আমাদের প্রত্যেকের নিজ নিজ দায়িত্ব।
উদ্ভিদ সম্পর্কিত সাধারন জিজ্ঞাসা (FAQs)
উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক কে?
উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক নাম হচ্ছে থিওফ্রাস্টাস
ভাস্কুলার উদ্ভিদ কি?
ভাস্কুলার উদ্ভিদ কাকে বলে? ভাস্কুলার বান্ডল আছে এমন উদ্ভিদ কে ভাস্কুলার উদ্ভিদ বলে। ফার্ণ (টেরিডোফাইটা) প্রথম ভাস্কুলার উদ্ভিদ। সব নগ্নবীজী ও আবৃতবীজী উদ্ভিদ ভাস্কুলার উদ্ভিদ।
উদ্ভিদের কয়টি অংশ ও কি কি?
উদ্ভিদের প্রধান ৩ টি অংশ সেগুলো হলো: পাতা, কান্ড এবং মূল অর্থাৎ শিকড়।
উদ্ভিদ সম্পর্কে লেখকের মতামত
তো আশা করছি, উদ্ভিদ কাকে বলে? উদ্ভিদের প্রকারভেদ, বৈশিষ্ট্য ও প্রয়োজনীয়তা এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানার পর আপনারা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন যে উদ্ভিদ আমাদের জীবনে কতটুকু জায়গা দখল করে আছে এবং এই উদ্ভিদ পৃথিবীর জন্য কতটা প্রয়োজনীয়।
তাই আমাদের সকলেরই উচিত পরিবেশ রক্ষা করার জন্য জলবায়ুর ভারসাম্যতা বজায় রাখা এর পাশাপাশি নিয়মিত উদ্ভিদের যত্ন নেওয়া এবং যত্রতত্র গাছপালা কাটা থেকে নিজে বিরত থাকা অন্যকে বাধা দেওয়া।
উদ্ভিদ জীবনচক্রের বেশিরভাগ সময় স্থলভাগে বা পানিতে স্থির অবস্থায় কাটায়, এবং তারা সাধারণত শেকড়, কান্ড, পাতা, ফুল এবং ফল নিয়ে গঠিত।
আমরা ইতিমধ্যে উদ্ভিদ কাকে বলে এই বিষয়ে আলোচনা করার পাশাপাশি উদ্ভিদ কত প্রকার ও কি কি, উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য কি এবং উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করছি উদ্ভিদ সম্পর্কে এসকল বিষয়ে আপনারা ক্লিয়ার ধারনা পেয়েছেন।
উদ্ভিদ সম্পর্কিত আজকের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনাদের মাঝে কোন ধরণের মতামত বা প্রশ্ন থাকলে তা কমেন্ট করে জানাবেন অবশ্যই। এমন আরো শিক্ষামূলক গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে বা বিভিন্ন জরুরি তথ্য পেতে আমাদের এই কাটিং টু সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন।