আপনি কি শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ১০টি ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার বেশ উপকারী হতে চলেছে। কেননা আমাদের আজকের এই আর্টিকেল এর আসল আলোচ্য বিষয় হচ্ছে শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট কি বা শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার সুবিধা ও ক্ষতিকর দিক ইত্যাদি এগুলো যাবতীয় সম্পর্কে।
তো আপনি যদি আমাদের আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে একেবারে শেষ অবদি পড়েন তাহলে আপনি শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ১০টি ব্যবহার জেনে নিয়ে নিজের শিক্ষার উন্নয়ন ও নিজের জ্ঞানকে বৃদ্ধি করতে পারবেন এবং এর পাশাপাশি বিভিন্ন ধরণের নতুন ধারণা রাখতে পারবেন ও প্রতিটা বিষয়ে ভালো ফলাফল করতে পারবেন। তাই আমি বলব অবহেলা না করে এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ুন।
উপস্থাপনা – শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট
এই বর্তমান অধুনিক যুগে এসে ইন্টারনেটের ব্যবহার খুবই জরুরী। শিক্ষা থেকে শুরু করে অফিস আদালত, ব্যবসা এবং চিকিৎসা খাতে এই ইন্টারনেটের কল্যানে অনেক বেশি অগ্রগতি ও সাফল্য সম্ভব হয়েছে। তো আমরা আজকে শিক্ষায় ইন্টারনেটের ১০ টি ব্যবহার বিস্তারিত জেনে নিব।
এর পাশাপাশি ইন্টারনেটের কারনে এই ক্ষেত্র কিভাবে উন্নত হয়েছে সেই বিষয়েও জেনে নিব। আবার শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহারে বেশ কিছু সতর্কতা ও করণীয় রয়েছে সেগুলোও আমরা জানবো। তো আসুন আর বেশি কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনাতে ফিরে প্রথমে শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট কি তা জেনে নেই।
শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট কাকে বলে
বর্তমান আধুনিক যুগে এসে শিক্ষা এবং পড়াশোনার জন্য ইন্টারনেটের ব্যভার করে এর সুবিধা গ্রহণ করাকে শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট বলা হয়। আর এখনকার সময়ে এসে শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট অনেকের কাছে অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেননা আখন আপনি চাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে সেখানে সকল ধরণ এর বিভিন্ন যাবতীয় ও বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন।
তাই সেগুলো তথ্য জেনে নেওয়ার কিংবা আয়ত্ত করার জন্য আমাদেরকে শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার খুবই প্রয়োজন। বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনে সকল ধরণের গুরুত্বপূর্ণ ক্লাসগুলো করান হচ্ছে এবং মোবাইলে ক্লাসগুলো দেখার মাধ্যমে আমাদের আয়ত্ত করাটাও অনেক সহজ হচ্ছে।
ভিডিও ক্লাসের মাধ্যমে ইন্টারনেটে আমরা ছোট বড় গানিতিক ও ইংরেজি সমাধান পেয়ে যাচ্ছি। বর্তমান সময়ে এসে অনলাইনেই রয়েছে সমস্ত কিছু সমাধান আর সকল ধরণের তথ্য। তাই বলা যায় শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার অনেক জরুরি। আশা করছি শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট কাকে বলে তা বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ১০টি ব্যবহার জেনে নেই।
শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার
শিক্ষা ক্ষেত্রে বিভিন্ন জায়গায় ইন্টারনেটকে কাজে লাগিয়ে নিজেকে যাচাই এবং নিজের দক্ষতাকে বৃদ্ধি করা যায়। অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় না কিন্তু ইন্টারনেটের মাধ্যমে তার দ্রুত সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়।
📌আরো পড়ুন 👇
- পারিবারিক আয় ও ব্যয় কাকে বলে
- বিশ্বগ্রাম কি – বিশ্বগ্রামের মেরুদণ্ড কোনটি
- নদী কাকে বলে – কত প্রকার কি কি
তাহলে আসুন শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার কিভাবে করা যায় সেই সম্পর্কে জেনে নেই
১. অনলাইন ক্লাস (Online classes)
বর্তমান সময়ে অনলাইনে সকল বিষয়ের প্রতি অনেক অভিজ্ঞ শিক্ষকগণ ক্লাস নিয়ে থাকে। যা সরাসরি আমরা অনলাইনে ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে পেয়ে ক্লাস করতে পারি এবং সমস্যা সমাধান করতে পারি।
যেমন বিভিন্ন লাইভ ক্লাস কিংবা ইউটিউব ভিডিও ক্লাস। শিক্ষকরা লাইভ ক্লাসের ক্ষেত্রে গুগল ক্লাসরুম অ্যাপস কিংবা জুম অ্যাপস ব্যবহার করে থাকেন। এগুলো অ্যাপস আপনরা গুগক প্লে স্টোর থেকেই ইনিস্টল করে নিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন।
২. মাল্টিমিডিয়া ক্লাস (Multimedia class)
বর্তমান আধুনিক সময়ে এসে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস করান হচ্ছে। ইন্টারনেট ব্যবহার করে অনেক জটিল ও দূরবর্তী বিষয়গুলো এই মাল্টিমিডিয়া ক্লাসের মাধ্যমে অনেক সহজেই করানো হচ্ছে।
৩. যাচাইকরণ (Verification)
আপনি যেই বিষয়ে তথ্য পেলেন বা জানলেন সেটা সঠিক আছেন কিনা তা অনলাইনে ইন্টারনেটের মাধ্যমে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে যাচাই করতে পারবেন। তারপর আপনি কোন বিষয়ের উপর সঠিক বা ঠিকভাবে প্রস্তুত হয়েছেন কিনা তা অনলাইনে নিজেকে যাচাই করতে পারবেন।
৪. প্রশ্নের সমাধান (Solution of the question)
আপনি অনলাইনে ইন্টারনেট ব্যবহার করেই যে কোন বিষয়ের উপরে নানান ধরণের প্রশ্ন পেয়ে যাবেন। আপনি অনলাইনে আপনার মনে থাকা সকল ধরনের প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
৫. অনলাইনে পরীক্ষা (Online test)
অনলাইনে এখন নানান প্রকারের ওয়েবসাইট বিদ্যমান রয়েছে যেখানে প্রবেশ করে আপনি আপনার সমস্ত প্রয়োজনীয় বিষয়ে অনলাইনে পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করে নিতে পারবেন।
৬. বই ভান্ডার (Book store)
অনলাইনে আপনারা বিভিন্ন ধরনের সকল চাকরির প্রশ্ন ব্যাংক থেকে শুরু বিসিএস ক্লাসবুক গাইড ইত্যাদি ফ্রিতে পেয়ে যাবেন। যেগুলো হুবহু বাজারে পাওয়া যায় সেগুলো বইয়ের মত। ইন্টারনেট ব্যবহার এগুলো বই অনলাইনে দেখে পড়াশোনা করা সম্ভব।
৭. অনলাইন কোর্স (Online courses)
অনলাইনে অনেক ধরণের কোর্স আকারে ফ্রি এবং পেইড উভয়ই করান হয়ে থাকে। যেগুলো কোর্স করে আপনি কোচিং সেক্টরের মত নিজেকে খুব দ্রুত দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারবেন।
৮. প্রেজেন্টেশন (Presentation)
বর্তমান শিক্ষার দিক থেকে যেকোন প্রতিবেদন ও প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে ইন্টারনেট এর জুড়ি নেই। এবং একটি প্রেজেন্টেশন করতে আসলে সকল ধরনের তথ্য প্রয়োজন হয়। যা আপনারা চাইলে অনলাইনে ইন্টারনেট ব্যবহার করেই খুবই সহজে প্রতিবেদন ও প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে পারবেন।
৯. মানসম্মত তথ্য (Quality information)
ইন্টারনেটের মাধ্যমে যেকোনো বিষয়ের উপর মানসম্মত তথ্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে সঠিক তথ্য নিতে পারবেন। যার ফলে আমাদের জ্ঞানের দক্ষতা দিনের পর দিন বৃদ্ধি হয়। আর এই ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনারা অতি দ্রুত এবং কম সময়ের মধ্যে যে কোন মানসম্মত তথ্য নিতে পারি।
১০. ভার্চুয়াল স্কুল (Virtual school)
অনলাইনে স্কুল অথবা ভার্চুয়াল স্কুলের নাম এখন প্রায় আমরা সকলেই শুনেছি। আমরা জানি যে এই দেশের টেন মিনিট স্কুল হচ্ছে অন্যতম বড় একটা ভার্চুয়াল স্কুল। তারা মূলত ফেসবুক এবং ইউটিউব এর মাধ্যমে ভিডিও কনটেন্ট আকারে তাদের বিভিন্ন বিষয়ের উপর সেবা প্রদান করে থাকে।
উপরের উল্লিখিত ব্যবহার ছাড়াও শিক্ষা ক্ষেত্রে আরও বিভিন্ন ধরণের ইন্টারনেটের ব্যবহার রয়েছে। যেগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমরা ব্যবহার করে সুবিধা গ্রহণ করে থাকি।
শিশুদের শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার
একজন শিশুর ছোটবেলায় যেটা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে তা হল মোবাইল গেমস বা ভিডিও দেখতে। কিন্তু আমরা যদি চাইল তাহলে এই ইন্টারনেটকে কাজে লাগিয়ে আমাদের বাচ্চাদের শিক্ষার মান বাড়াতে পারি। কেননা এখন নানান ধরণের অ্যাপস রয়েছে যার মাধ্যমে আমাদের শিশুকে শিক্ষা দেওয়া সম্ভব।
শিশুকে শিক্ষা যাবে কিছু সফটওয়্যারের নাম নিম্নে তুলে ধরা হলো:
- ডুওলিং অ্যাপস ( শিশুদের ভাষা শিখার জন্য )
- কুইজলেট অ্যাপস ( শিশুদের সাধারণ জ্ঞান শেখার জন্য )
- সায়েন্স ৩৬০ অ্যাপস ( শিশুদের বিজ্ঞান শিক্ষার জন্য )
- খান একাডেমি অ্যাপস ( শিশুদের গণিত শেখার জন্য)
উপরের উল্লিখিত শিক্ষণীয় অ্যাপস ছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরণের অ্যাপস রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আমরা আমাদের শিশুদের জ্ঞান বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করতে পারি। আর এই অ্যাপসগুলো খুবই কার্যকরী।
শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার সুবিধা
শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারের বেশ কয়েকটি সুবিধা রয়েছে। যেগুলো শিক্ষার্থীরা খুব সহজেই এই সুবিধাগুলো পেয়ে উন্নতি করতে পারবেন। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার কি কি সুবিধা রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক:
- যেকোন ধরণের তথ্য খুব অল্প সময়ে পাওয়া সম্ভব
- যে কোন বিষয়ে আপনি সমস্যা সমাধান করতে পারবেন।
- বিভিন্ন জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তা নিজে থেকেই যাচাই করতে পারবেন
- বিভিন্ন অনলাইন কোর্স করতে পারবেন।
- অনলাইনে বিভিন্ন কোর্সগুলো ফ্রিতে করা যায় তাই এতে খরচ হয় না।
- ই-বুকের মাধ্যমে আপনি যেখানে সেখানে পড়াশোনা করতে পারবেন।
- সকল ধরণের বিভিন্ন চাকরির প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
- বিভিন্ন অ্যাপস এর সাহায্যে আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি করতে পারবেন।
- বিভিন্ন কুইজ এর সাহায্যে জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
- বন্ধুদের কাছে অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যা সরাসরি সমাধান পাওয়া সম্ভব
- অনলাইনে বিভিন্ন রচনা, প্রতিবেদন, সারাংশ, সারমর্ম ইত্যাদি দ্রুত পেয়ে যাবেন।
উপরের উল্লিখিত সুবিধা ছাড়াও অনলাইনে ইন্টারনেটে ব্যবহার করে আপনারা হাজার হাজার সুবিধা পেয়ে যাবেন। শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার সুবিধা আছে বলেই আমরা ইন্টারনেটের সাথে জড়িত হয়েছি।
ইন্টারনেট বেশি ব্যবহারের অসুবিধার দিক
ইন্টারনেট ব্যবহারে যেমন সুবিধা রয়েছে ঠিক তেমনি অনেক অসুবিধাও রয়েছে। যেগুলো আমাদের লক্ষ্য রেখে ব্যবহার করতে হবে। তাহলে আসুন কথা না বাড়িয়ে ইন্টারনেট বেশি ব্যবহারের অসুবিধার দিক গুলো কি কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই :
- ইন্টারনেট বেশি ব্যবহার করলে দৃষ্টিশক্তি কমে
- ইন্টারনেট বেশি ব্যবহার করলে মাথাব্যথা বাড়ে
- ইন্টারনেট বেশি ব্যবহার করলে রাতে ঘুম কম হয়
- ইন্টারনেট বেশি ব্যবহার করলে ইন্টারনেটে আসক্তি হতে পারে
- ইন্টারনেট বেশি ব্যবহার করলে পড়াশোনায় ও অন্যান্য কাজে মনোযোগ থাকে না।
- ইন্টারনেট বেশি ব্যবহার করলে সাইবার হুমকির মধ্যে জড়িয়ে যেতে পারে।
- আবার কখনও কখনও বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে যেতে পারে।
- অনলাইনে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
- ঘরের বাইরে খেলাধুলা করার ইচ্ছা হারিয়ে যাবে ফলে আমাদের শারীরিক সমস্যা হতে পারে।
ইন্টারনেট বেশি ব্যবহার করলে উপরের উল্লিখিত সুবিধা ছাড়াও এরকম আরো অনেক রকম সমস্যা হবে। তার মধ্যে যেগুলো সমস্যা গুলো তুলে না ধরলেই নয় সেগুলো উপরের অংশে তুলে ধরেছি।
শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহারে সতর্কতা ও করণীয়
আমরা শুধুমাত্র শিক্ষা ক্ষেত্রে নয় বরং জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে আমরা ইন্টারনেটকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন কাজ করে থাকছি। তবে আপনাদের সুবিধার ক্ষেত্রে আমরা পোষ্টের এই অংশে ইন্টারনেট ব্যবহার করার কিছু সতর্কতা ও করণীয় রয়েছে যেগুলো আমাদের পালন করা উচিত। তাহলে চলুন আর বেশি কথা না বলে শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহারে কোন কোন বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত তা জেনে নেই:
- ইন্টারনেট ব্যবহার নির্ধারণ করা উচিত
- খুব বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করা উচিত নয়
- সঠিক সময়মতো ঘুমানো উচিত
- বেশি রাত জেগে ইন্টারনেট ব্যবহার করা উচিত নয়
- মাঝে মাঝে বাস্তবে জীবনের সকলের সাথে যোগাযোগ করা
- খাবার সময়মতো খেতে হবে
- প্রতিটা কাজ সময় অনুযায়ী করা
- খুব বেশি গেমস না খেলা
- ইন্টারনেট ব্যবহার করে নেতিবাচক দিকে অগ্রসর না হওয়া
- সাইবার নিরাপত্তা সচেতন থাকা ইত্যাদি।
উপরের উল্লিখিত ছাড়াও আরও অনেক সচেতনতা যেগুলো নিজেকে বিবেচনা করে এবং সতর্কতা গুলো অবলম্বন করে ইন্টারনেট ব্যবহার করাটা উচিত। তাহলে আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করে নিরাপদ থাকবেন এবং সুস্থ ও সুন্দর জীবন যাপন করতে পারবেন।
শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট সম্পর্কে লেখকের মতামত
শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট সম্পর্কিত আজকের এই পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আর যদি কোন প্রশ্ন কিংবা মতামত থেকে থাকে, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করুন। আমরা আপনার মতামতের উত্তর দেওয়ার যথাযথভাবে চেষ্টা করবো। এতক্ষন ধরে কাটিং টু ব্লগের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।